রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪ ।। ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ২২ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় দ্রুত নির্বাচনের বিকল্প নেই: তারেক রহমান জমিয়তের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হলেন শায়খ মাওলানা আবদুর রহীম ইসলামাবাদী কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক ইসলামী মহাসম্মেলন আগামীকাল মাওলানা মনসুরুল হাসান রায়পুরীর ইন্তেকালে চরমোনাই পীরের শোক প্রকাশ জমিয়ত সভাপতি মাওলানা মনসুরুল হাসান রায়পুরী রহ.-এর বর্ণাঢ্য জীবন কওমি সনদকে কার্যকরী করতে ছাত্রদল ভূমিকা রাখবে: নাছির বড় ব্যবধানে জিতে প্রথমবারের মতো পার্লামেন্টে যাচ্ছেন প্রিয়াঙ্কা আইফোনে ‘টাইপ টু সিরি’ ফিচার যেভাবে ব্যবহার করবেন  স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদ্রাসা জাতীয়করণের দাবি অত্যন্ত যৌক্তিক: ধর্ম উপদেষ্টা আল্লাহকে পেতে হলে রাসূলের অনুসরণ অপরিহার্য: কবি রুহুল আমিন খান

ড. ইউনূসের সঙ্গে মতবিনিময়, শিক্ষাসনদ বাস্তবায়নের দাবি কওমি শিক্ষার্থীদের

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
ড. ইউনূসের সঙ্গে মতিবিনিময়, শিক্ষাসনদ বাস্তবায়নের দাবি কওমি শিক্ষার্থীদের

|| হাসান আল মাহমুদ ||

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস-এর কাছে কওমি শিক্ষাসনদ স্বীকৃতির বাস্তবায়নের দাবি জানালো কওমি শিক্ষার্থীদের একটি প্রতিনিধি দল।

আজ রবিবার (৮ সেপ্টেম্বর) তেজগাঁওয়ে সরকারি কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার মতবিনিময়ে উপস্থিত কওমি মাদরাসা শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধিরা এ দাবি জানান প্রধান উপদেষ্টার কাছে।

বেলা সাড়ে ১১টা থেকে দুপুর দেড়টা পর্যন্ত মতবিনিময় সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল, বন-পরিবেশ ও জলবায়ুবিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ ফরিদা আখতার, তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম এবং  যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়া।

জানা গেছে, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মতবিনিময়ে ঢাবি, জবি, জাবি, ইস্ট ওয়েস্ট, নর্থ সাউথ, এআইইউবি, প্রাইভেট-জাতীয় প্রায় সকল ভার্সিটির প্রতিনিধি শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন। এতে কওমি মাদরাসা শিক্ষার্থী প্রতিনিধি দলে ছিলেন যিমামুল হক, বেলাল আহমাদ চৌধুরী, রফিকুল ইসলাম আইনী, সানাউল্লাহ খান এবং জামিল সিদ্দিকী।

কওমি শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধি দলের সদস্য যিমামুল হক আওয়ার ইসলামকে জানান, ‘মূল ব্যানার ছিল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের। আমরা কওমি মাদরাসা থেকে প্রতিনিধি হিসাবে ৫ জন গিয়েছিলাম।

সেখানে আমাদের মূল দাবি ছিল তিনটা —

এক. ১৩ সাল ও ২১ সালে হেফাজতে ইসলামের যত শিক্ষার্থী, নেতা-কর্মী নিহত হয়েছে, তাদের হত্যাকারীদের বিচার করা।

দুই. কওমি সনদের স্বীকৃতির বাস্তবায়ন করা।

তিন. আন্দোলনে আহত ছাত্রদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা।

যিমাম জানান, জুলাই গণঅভ্যুত্থানে যারা শহীদ হয়েছেন, আহত হয়েছেন তাদের ব্যাপারে তো হবেই, তাই আমরা আমাদের বিষয়গুলোও জানিয়েছিলাম।

কেএল/হাআমা/


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ