আওয়ার ইসলাম: কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা খিজির হায়াত খান বলেন, গত তিন মাস যদি তার ভিডিওগুলো দেখেন, বুঝতে পারবেন সে সত্য বচনের নামে উম্মাদ পাগল। আমি মনে করি কুত্তা পাগল হলে মারি হালায়। মানুষ পাগল হইলে তারে পাবনা পাঠায় দাও। বৃহস্পতিবার বিকালে হাইকোর্ট থেকে জামিন পাওয়ার পর গণমাধ্যমকর্মীদের সাথে এসব কথা বলেন খিজির হায়াত।
তিনি বলেন, ‘কাদের মির্জা সত্য বচনের নামে গত তিন মাস সারাক্ষণ মিথ্যা বলতেছে। সে আমাদের দলের বিরুদ্ধে হরতাল ডাকে। আমাদের নেতা ওবায়দুল কাদেরকে অসম্মান করে, তার স্ত্রীকে অসম্মান করে। গত ৮ ফেব্রুয়ারি সে ষাট-সত্তরজন গুণ্ডা নিয়ে আমার ওপর আওয়ামী লীগ অফিসে হামলা করে। সে উম্মাদ পাগল।’
অপর দিকে একই সময়ে, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য কাদের মির্জার ভাগনে মাহবুবুর রশীদ মঞ্জু বলেছেন, কোম্পানীগঞ্জে যে অপরাজনীতি চলছে। আমরা এ অপরাজনীতির অবসান চাই।
অপরাজনীতির অবসান করতে হলে একটি মাত্র পথ রয়েছে। বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জাকে দল থেকে বহিষ্কার করা এবং দ্রুত কোম্পানীগঞ্জ থেকে তাকে চিকিৎসার জন্য নিয়ে আসা। এটা ছাড়া কোম্পানীগঞ্জে শান্তি ফিরে আসবে না। আমরা এমন দাবি জানাচ্ছি প্রধানমন্ত্রীর কাছে ও আমাদের নেতা ওবায়দুল কাদেরের কাছে। তার বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া হোক। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে উপজেলা আ’লীগের সদস্য কাদের মির্জার আপন ভাগ্নে মাহবুবুররশীদ মঞ্জু বলেন, ‘সে মানসিকভাবে বিকারগ্রস্থ। আপনারা তার ভিডিও ফুটেজগুলো দেখলেই বুঝতে পারবেন সে সুস্থ কি অসুস্থ।’
এনটি