বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ ।। ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ১৯ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
‘আল্লামা আতহার আলী রহ. জীবন, কর্ম, অবদান' বইয়ের মোড়ক উন্মোচন ২৫ নভেম্বর ‘আলেমদের নেতৃত্বেই কল্যাণ রাষ্ট্র গঠন সম্ভব’ বইমেলায় ‘সঠিক নিয়মে হাতের লেখা প্রশিক্ষণ বাংলা’-এর মোড়ক উম্মোচন সিলেটে জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের সমাবেশ শনিবার সেনাকুঞ্জে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে আলেম রাজনীতিবিদরা খালেদা জিয়াকে পেয়ে সেনাকুঞ্জ গর্বিত: প্রধান উপদেষ্টা লক্ষ্মীপুর মারকাযুন নূরে ১১ মাসে হাফেজ হল ১১ বছরের শিশু আফসার যেসব অভ্যাস নীরবে মস্তিষ্কের ভয়াবহ ক্ষতি করে বৈষম্য ও অন্যায় নির্মূলে খেলাফত রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার বিকল্প নেই: মজলিস আমীর আওয়ামীলীগকে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করানোর আহ্বান খেলাফত মজলিসের

‘সংবিধানে আল্লাহর প্রতি পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস ফিরিয়ে আনতে হবে’

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মাধ্যমে আওয়ামী ফ্যাসিস স্বৈরশাসকের পতনের মাধ্যমে আমরা দ্বিতীয় স্বাধীনতা অর্জন করেছি। নতুন বাংলাদেশের এই স্বাধীনতা রক্ষায় আমাদের প্রত্যেককে সজাগ থাকতে হবে। ভবিষ্যতে কোনো স্বৈরশাসক বাংলাদেশে জন্ম নিতে না পারে সেই লক্ষ্যে অন্তর্বতী সরকার বাংলাদেশের সংবিধান সংস্কারের উদ্যোগ নিয়েছে।

আমরা তাদের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানাই। কিন্তু এই সু্যোগে একটি মহল রাষ্ট্রধর্ম ইসলামকে বাদ দেওয়ার অপচেষ্টা করছেন। দেশের ধর্ম প্রাণ মানুষ তা মেনে নিবে না। সরকারকে অবশ্যই রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম রাখতে হবে এবং আল্লাহর প্রতি পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস ফিরিয়ে আনতে হবে।

আজ বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবে আল-কাউসার পরিষদ বাংলাদেশের উদ্যোগে আয়োজিত "সংবিধান সংস্কার প্রস্তাবনা" শীর্ষক আলোচনা সভায় বক্তরা এসব দাবি করেন।

তারা বলেন, সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানের দেশে ইসলাম বিদ্ধেষী সংবিধান করতে দেওয়া হবে না। 

আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন অধ্যাপক ড. সারোয়ার হোসেন, মাওলানা সাঈদুর রহমান, মাওলানা আব্দুল হালীম, মুফতি লুকমান হাসান, মুফতি আহসানুল ইসলাম প্রমুখ।

বক্তারা আরও বলেন, বিগত ফ্যাসিস সরকার বিসমিল্লাহর অর্থ বিকৃতি করেছেন। এই সরকারকে নতুন সংবিধানে অবশ্যই বিসমিল্লাহর সঠিক অর্থ সংযোজন করতে হবে। ধর্মীয় বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য দেশের বিজ্ঞ আলেমদের পরামর্শ নিতে হবে বলেও দাবি করে।

প্রোগ্রামে প্রবন্ধ পাঠ করেন মুফতি আব্দুল্লাহ মাসুম। এসময় তিনি রাষ্ট্রের কল্যাণে পৃথক শরীয়া বোর্ডের দাবি করেন। 

সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন মাওলানা সাখাওয়াত হুসাইন, মাওলানা মাহবুবুর রহমান, মাওলানা সুহাইল আহমদ, মুফতি সাইদ আহমদ, মাওলানা সাদ মাশফিক খান, মাওলানা জায়নুল আবেদীন প্রমুখ।

হাআমা/


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ