বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪ ।। ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ২৫ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
আঞ্জুমানে হেফাজতে ইসলামের জোড় ও শেখবাড়ি জামিয়ার মহাসম্মেলন আগামীকাল  হুমকির মুখে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি, ইসলামি দলগুলোর উদ্বেগ আলেম ও মুসলিম নেতৃবৃন্দের বিশেষ ধন্যবাদ জানালেন উপদেষ্টা মাহফুজ জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় খালাস পেলেন খালেদা জিয়া আল্লাহকে রাজি-খুশি করতেই চরমোনাই মাহফিল প্রতিষ্ঠা হয়েছে: চরমোনাই পীর সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করবেন মির্জা ফখরুল ইসলাম চাটমোহরে বিস্ফোরক মামলায় দুই আ.লীগ নেতা গ্রেফতার চরমোনাইয়ে চলছে আধ্যাত্মিক মিলন মেলা ঢাকায় চুরি হওয়া ১৩ মোবাইল নোয়াখালীতে উদ্ধার, যুবক গ্রেফতার চট্টগ্রামে আইনজীবী আলিফের জানাজা সম্পন্ন

মাহফিলে বক্তাকে মারধর: নোয়াখালীতে কাদের মির্জার বিরুদ্ধে হেফাজতের বিক্ষোভ

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: মাহফিল চলাকালীন একজন মুফতিকে মারধর ও মামলা দিয়ে আদালতে পাঠানোর প্রতিবাদে নোয়াখালীতে আবদুল কাদের মির্জার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল করেছে হেফাজতে ইসলাম।

আজ বুধবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) বিকেল ৩টা থেকে সাড়ে ৫টা পর্যন্ত জেলা শহর মাইজদীর জামে মসজিদ চত্বরে এ কর্মসূচি পালিত হয়।
হেফাজতে ইসলামের নোয়াখালী জেলা শাখার সভাপতি আল্লামা শিব্বির আহমদের সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী, নায়েবে আমির মাওলানা নিজাম উদ্দিন, মাওলানা ছিদ্দিক আহমদ নোমান, মাওলানা নুরুল ইসলাম, মাওলানা কবির আহমদ, মাওলানা রুহুল আমিন চৌধুরী প্রমুখ।

এ সময় বক্তারা বলেন, কোম্পানিগঞ্জের সিরাজপুরে গত ১০ ফেব্রুয়ারি মাহফিলে ওয়াজ চলাকালীন সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের ছোট ভাই মেয়র আবদুল কাদের মির্জা ও তার সন্ত্রাসী বাহিনী মুফতি ইউনুসকে মারধর করেন। পরে তাকেসহ দুজনকে আটক করে মোট পাঁচজনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রবিরোধী বক্তব্য দেয়ার মিথ্যা অভিযোগ এনে মামলা দেয়া হয়। পরে তারা আদালতের মাধ্যমে জামিন পান।

হেফাজত নেতারা মির্জা কাদেরকে ‘পাগল’ আখ্যা দিয়ে এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানান। একই সঙ্গে, দায়ের করা মামলা প্রত্যাহারসহ কাদের মির্জার বিরুদ্ধে বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানান তারা। সমাবেশ শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল জেলা শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে।

উল্লেখ্য, গত ১০ ফেব্রুয়ারি কোম্পানিগঞ্জের বড় রাজাপুর গ্রামের সিদ্দিকীয়া নুরানি মাদরাসার উদ্যোগে ওয়াজ মাহফিলের আয়োজন করা হয়। মাহফিলে উস্কানিমূলক বক্তব্য দেয়ার অভিযোগে বক্তা মুফতি ইউনুছ ও ইমরান হোসেন রাজুকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেন বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জা। পরে তারা জামিনে মুক্তি পান।

-এটি


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ