শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৪ ।। ১৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ২৭ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
অ্যাডভোকেট আলিফের কবর জিয়ারত ও পরিবারের পাশে হেফাজতের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ  প্রাইমারি স্কুলে আলেম ধর্মীয় শিক্ষক বাধ্যতামূলক করতে হবে: মাওলানা ইসলামাবাদী বগুড়ায় ছাত্র আন্দোলনে আহত ও শহীদদের স্মরণে স্মরণসভা শেরপুরে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে আহত ও শহিদদের স্মরণে স্মরণসভা শেরপুরে শেখ হাসিনাসহ ৫৯ জনের নামে মামলা কাল বাদ জুমা বায়তুল মোকাররমে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক শেষে যা বললেন জামায়াত আমীর হজ নিবন্ধনের সময় বাড়ল ১৫ দিন রাষ্ট্রদ্রোহী সংগঠন চলতে দেয়া হবে না: মাওলানা আহমদ আলী কাসেমী ২২৫০০ কোটি নতুন টাকা ছাপিয়ে ৬ ব্যাংককে দিল বাংলাদেশ ব্যাংক

বাসভাড়া কমানোর বিষয়ে যা জানালো ঢাকা পরিবহন মালিক সমিতি

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: দেশে জ্বালানি তেলের দাম কমানোয় বাসভাড়াও কমানো হবে বলে জানিয়েছেন ঢাকা পরিবহন মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক খন্দকার এনায়েত উল্যাহ। সোমবার রাতে এ তথ্য নিশ্চিত করেন তিনি।

খন্দকার এনায়েত উল্যাহ বলেন, জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানোর পর বাসভাড়া বাড়ানো হয়েছিল। এখন তেলের দাম লিটারে কমেছে পাঁচ টাকা। তাই বাসভাড়াও কমাতে পরিবহন মালিকদের আপত্তি নেই। এ নিয়ে শিগগির বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) সঙ্গে বৈঠকে বসবো।

এর আগে, সোমবার রাতে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার। সন্ধ্যায় সবধরনের জ্বালানি তেলের মূল্য হ্রাসের ঘোষণা দেয়া হয়। সেসময় বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, তেল আমদানিতে শুল্কে ছাড় দেয়া হয়েছে। তাই জ্বালানি পণ্যগুলোর দাম সমন্বয় করা হলো
ফলে এখন ভোক্তা পর্যায়ে লিটারপ্রতি ডিজেল ১০৯ টাকা, কেরোসিন ১০৯ টাকা, অকটেন ১৩০ টাকা এবং পেট্রোলের দাম ১২৫ টাকা পড়বে। রাত ১টা থেকে নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

প্রসঙ্গত, গত ৫ আগস্ট রাতে হঠাৎ সবধরনের জ্বালানি পণ্যের মূল্য নির্ধারণ করে সরকার। প্রতি লিটার ডিজেল ১১৪ টাকা, কেরোসিন ১১৪ টাকা, অকটেন ১৩৫ টাকা এবং পেট্রলের মূল্য ১৩০ টাকা নির্ধারণ করা হয়।

এর আগে লিটারপ্রতি ডিজেল ৮০ টাকা, কেরোসিন ৮০ টাকা, অকটেন ৮৯ টাকা এবং পেট্রোলের দাম ৮৬ টাকা ছিল। এতে এক লাফে ডিজেলের ৩৪ টাকা, কেরোসিন ১৪ টাকা, অকটেনে ৪৬ এবং পেট্রলের ৪৪ টাকা মূল্যবৃদ্ধি পায়। তাতে পরিবহন, কৃষি ও শিল্পসহ সব সেক্টরে খরচ বাড়ে। জনজীবনে যার নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। পরিপ্রেক্ষিতে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়ে সরকার।

কেএল/


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ