শনিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৪ ।। ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ২৮ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
জুমার খুতবার আগে ব্রেন স্ট্রোক, রাতে ইন্তেকাল তরুণ ইমামের জামিয়া গহরপুরের ফুজালা ও প্রাক্তনদের আয়োজনে ‘মাহফিলে নূর’ সম্প্রীতির বাংলাদেশে অসাম্প্রদায়িক সকল অপশক্তিকে রুখে দিতে হবে: ছাত্র জমিয়ত চিন্ময়ের মুক্তি চাওয়া বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ভারতের উলম্ব অভিযান: রিজভী মতিঝিল থানা হেফাজতে ইসলামের কমিটি গঠন এডভোকেট হত্যার বিচার ও ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে চাঁদপুর পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ ‘সংবিধানে কুরআন-সুন্নাহর সাথে সাংঘর্ষিক কোন কিছু রাখা যাবে না’ চাঁদপুর জেলা সিরাত সম্মেলন আগামীকাল, থাকছেন হেফাজত আমীর চট্টগ্রামে ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে হেফাজতের বিক্ষোভ-সমাবেশে জনস্রোত মৌলভীবাজারে আইনজীবী হত্যা ও ইসকনকে নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল

সীমান্তে নিহতরা সবাই অপরাধে জড়িত: বিএসএফ মহাপরিচালক

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে যারা গুলিতে নিহত হয়েছেন তারা বিভিন্ন অপরাধের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন বলে দাবি করেছেন ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) মহাপরিচালক পঙ্কজ কুমার সিং।

নিহতরা সবাই মাদক, গরু চোরাকারবারসহ বিভিন্ন অপরাধের সঙ্গে জড়িত উল্লেখ করে তিনি বলেন, প্রতিটি হত্যাকাণ্ডের ঘটনা রাতে ঘটে এবং যখন বিএসএফ সদস্যরা হামলার শিকার হয় তখনই তারা গুলি করে।

আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর পিলখানায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সদর দপ্তরে আয়োজিত ৫ দিনব্যাপী সীমান্ত সম্মেলন শেষে যৌথ সংবাদ সম্মেলনে গণমাধ্যমকর্মীদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব বলেন।

সীমান্তে হত্যাকাণ্ডের শিকার ব্যক্তিদের কীসের ভিত্তিতে অপরাধী বলা হয়, এমন প্রশ্নের জবাবে বিএসএফ মহাপরিচালক বলেন, 'বিচার ব্যবস্থায় অপরাধ প্রমাণিত না হওয়া পর্যন্ত আমরা কাউকে অপরাধী বলতে পারি না।

আমরা বর্ডার গার্ড, কলকাতা পুলিশ, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের সঙ্গে কথা বলেছি। আমরা গোয়েন্দা তথ্য শেয়ার করি। মাফিয়ারা সীমান্ত দিয়ে চোরাকারবারিতে জড়িত।'

তিনি বলেন, এখানে দুটি ইস্যু আছে, কাউকে অপরাধী বলার জন্য আমরা শুধু বিচারিক প্রক্রিয়ার ওপর নির্ভর করি না। আরেকটি বড় বিষয় হলো গোয়েন্দা তথ্য।

বিএসএফ মহাপরিচালক বলেন, সীমান্ত এলাকায় ভালো-মন্দ দু ধরনের মানুষই আছে। তাদের কারণে সীমান্তে অপরাধ সংঘটিত হয়। তাদের কারণেই চোরাকারবার, শিশু ও নারীপাচার ও অবৈধ অনুপ্রবেশের মতো ঘটনা ঘটছে।

বিএসএফ ডিজি আরো বলেন, আমরা প্রথমে মারণঘাতি অস্ত্র ব্যবহার করি না, যেন প্রতিরোধ মারণঘাতি না হয়।অপরাধীদের হামলায় সীমান্তে ৮৯ জন বিএসএফ সদস্য গুরুতর আহত হয়েছেন।

-এটি


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ