শনিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৪ ।। ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ২৮ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
জুমার খুতবার আগে ব্রেন স্ট্রোক, রাতে ইন্তেকাল তরুণ ইমামের জামিয়া গহরপুরের ফুজালা ও প্রাক্তনদের আয়োজনে ‘মাহফিলে নূর’ সম্প্রীতির বাংলাদেশে অসাম্প্রদায়িক সকল অপশক্তিকে রুখে দিতে হবে: ছাত্র জমিয়ত চিন্ময়ের মুক্তি চাওয়া বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ভারতের উলম্ব অভিযান: রিজভী মতিঝিল থানা হেফাজতে ইসলামের কমিটি গঠন এডভোকেট হত্যার বিচার ও ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে চাঁদপুর পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ ‘সংবিধানে কুরআন-সুন্নাহর সাথে সাংঘর্ষিক কোন কিছু রাখা যাবে না’ চাঁদপুর জেলা সিরাত সম্মেলন আগামীকাল, থাকছেন হেফাজত আমীর চট্টগ্রামে ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে হেফাজতের বিক্ষোভ-সমাবেশে জনস্রোত মৌলভীবাজারে আইনজীবী হত্যা ও ইসকনকে নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল

জম্মু-কাশ্মীরে বিজেপি নেতা নিহত

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: জম্মু-কাশ্মীরে হামলায় বিজেপি নেতা জাভেদ আহমেদ দার নিহত হয়েছেন।

আজ (মঙ্গলবার) বিকেলে দক্ষিণ কাশ্মীরে অজ্ঞাত বন্দুকধারীদের গুলিতে ওই বিজেপি নেতা নিহত হন।

গত একসপ্তাহের মধ্যে এটি দক্ষিণ কাশ্মীরে বিজেপি নেতার দ্বিতীয় হত্যাকাণ্ড। বন্দুকধারীরা তার বাড়ির বাইরে গুলিবর্ষণ করলে তিনি নিহত হন। ওই ঘটনার পরে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথে ওই বিজেপি নেতা মারা যান।

গণমাধ্যমে প্রকাশ, ৩০ বছর বয়সী জাভেদ আহমেদ দার বন্দুকধারীদের হামলায় বেশ কয়েকটি গুলিতে বিদ্ধ হয়েছেন। বিজেপি নেতার হত্যার বিষয়ে দলের মুখপাত্র আলতাফ ঠাকুর কুলগামে দলের নেতার হত্যার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, জাভেদ আহমেদ দার দলের যুব নেতা এবং কুলগাম নির্বাচনী এলাকার দায়িত্বশীল ছিলেন।

আলতাফ ঠাকুর দলের নির্বাচন ক্ষেত্রের সভাপতির হত্যাকাণ্ডকে ‘বর্বর’ বলে অভিহিত করেছেন। তিনি হত্যাকারীদের ধরতে এবং তাদের কঠোর শাস্তি দেওয়ার জন্য পুলিশের কাছে আবেদন জানিয়ে বলেন, সন্ত্রাসীরা হতাশায় ভুগছে এবং নির্দোষদের টার্গেট করছে। নিরস্ত্র মানুষকে হত্যা করে কিছুই হবে না।

প্রসঙ্গত, গত ৯ আগস্ট, অনন্তনাগ শহরে অজ্ঞাত গেরিলাদের গুলিবর্ষণের ফলে বিজেপি’র সরপঞ্চ (গ্রাম প্রধান) গোলাম রসুল দার এবং তার স্ত্রী জাওয়াহীরা বানো নিহত হয়েছিলেন। গোলাম রসুল দার কুলগাম জেলার বিজেপি কিষাণ মোর্চার সভাপতি ছিলেন এবং জেলার রেদওয়ানি গ্রামের ‘সরপঞ্চ’ হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছিলেন।

তার স্ত্রীও একই গ্রামের পঞ্চায়েতের সদস্যা ছিলেন। ঘটনাস্থলে উপস্থিত না থাকায় গোলাম রসুল দারের ব্যক্তিগত নিরাপত্তা কর্মকর্তাকে সাসপেন্ড করা হয়েছে।

বিজেপি’র দাবি, ২০২০ সালে তাদের ১৯ জন নেতা নিহত হয়েছে। গোটা কাশ্মীর জুড়ে বিভিন্ন সন্ত্রাসী হামলায় এ পর্যন্ত ২১ জন নিহত হয়েছে। রাজ্যের বেশিরভাগ বিজেপি নেতাদের সরকার নিরাপত্তা দিয়েছে। কিন্তু তা সত্ত্বেও বিজেপি নেতাদের উপরে বন্দুকধারীদের হামলার ঘটনা বেড়েই চলেছে।

-এটি


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ