শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৪ ।। ১৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ২৭ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
অ্যাডভোকেট আলিফের কবর জিয়ারত ও পরিবারের পাশে হেফাজতের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ  প্রাইমারি স্কুলে আলেম ধর্মীয় শিক্ষক বাধ্যতামূলক করতে হবে: মাওলানা ইসলামাবাদী বগুড়ায় ছাত্র আন্দোলনে আহত ও শহীদদের স্মরণে স্মরণসভা শেরপুরে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে আহত ও শহিদদের স্মরণে স্মরণসভা শেরপুরে শেখ হাসিনাসহ ৫৯ জনের নামে মামলা কাল বাদ জুমা বায়তুল মোকাররমে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক শেষে যা বললেন জামায়াত আমীর হজ নিবন্ধনের সময় বাড়ল ১৫ দিন রাষ্ট্রদ্রোহী সংগঠন চলতে দেয়া হবে না: মাওলানা আহমদ আলী কাসেমী ২২৫০০ কোটি নতুন টাকা ছাপিয়ে ৬ ব্যাংককে দিল বাংলাদেশ ব্যাংক

বন্দিশিবিরে গণধর্ষণের শিকার হচ্ছেন উইঘুর নারীরা

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: চীনের জিনজিয়ান অঞ্চলের ‘পুনঃশিক্ষণ’ শিবির নামে সংখ্যালঘু ১০ লাখের বেশি উইঘুর নারী-পুরুষকে বন্দি করে ব্যাপক নির্যাতনের তথ্য উঠে এসেছে বিবিসির এক প্রতিবেদনে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রতিরাতেই বন্দিশিবির থেকে বাছাই করে উইঘুর নারীদের ধরে নিয়ে যাওয়া হয় সিসিটিভি ক্যামেরা নেই, এমন কোনো কক্ষে। সেখানে দুই থেকে তিন ব্যক্তি পালাক্রমে তাদের ধর্ষণ করে। সেখানকার ব্যবস্থা এতই কঠোর যে, শিবিরের ভেতরে কী ঘটে, তার খবরাখবর তেমন বাইরে আসে না।

প্রসঙ্গত, উইঘুর বিচ্ছিন্নতাবাদীদের একটি সন্ত্রাসী হামলার জেরে ২০১৪ সালে জিনজিয়ান সফর করেন চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিন পিং। ফাঁস হওয়া নথি থেকে জানা যায়, এর পরই তিনি স্থানীয় কর্মকর্তাদের উইঘুরদের ব্যাপারে চরম নীতি গ্রহণের নির্দেশনা দেন।

মানবাধিকার সংগঠনগুলোর অভিযোগ, চীন সরকার ধীরে ধীরে উইঘুরদের ধর্মীয়সহ অন্যান্য স্বাধীনতা কেড়ে নিচ্ছে। জিনজিয়ানের শিবিরে উইঘুর নর-নারীকে সবসময় কড়া নজরদারির মধ্যে রাখা হয়।

শিবিরে তাদের ওপর নানা নির্যাতন-নিপীড়ন চালানো হয়। সেখানে তাদের প্রজনন ক্ষমতা কেড়ে নেওয়া হচ্ছে। জোর করে তাদের বিশেষ মতবাদ শেখানো হচ্ছে।

মার্কিন সরকারের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়, উইঘুরদের সঙ্গে চীনা কর্তৃপক্ষের আচরণ গণহত্যার শামিল। চীন দাবি করছে, উইঘুরদের গণহারে আটক ও জোর করে তাদের প্রজনন ক্ষমতা নষ্ট করার অভিযোগ ভিত্তিহীন, মিথ্যা।

-কেএল


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ