আওয়ার ইসলাম: ক্যাসিনো কারবারসহ অবৈধভাবে সম্পদ অর্জনের অভিযোগ অনুসন্ধানে ১০৫ জনের ব্যাংক হিসাব চেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
রোববার (১৭ নভেম্বর) দুদকের পরিচালক সৈয়দ ইকবাল হোসেন স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত চিঠি বাংলাদেশ ব্যাংকের বিএফআইউর মহাপরিচালক বরাবর পাঠানো হয়।
অবৈধ সম্পদের মামলা তদন্তের অংশ হিসেবে যাদের ব্যাংক ও আর্থিক লেনদেনের তথ্য চাওয়া হয়েছে তারা হলেন- মোমিনুল হক সাঈদ, হাবিবুর রহমান মিজান ও তারিকুজ্জামান রাজিব, ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাট, খালেদ মাহমুদ ভুঁইয়া, এনামুল হক আরমান, আনিসুর রহমান, জিকে শামীম, রাশেদুল হক ভুঁইয়া, এনামুল হক এনু, রূপন চৌধুরী, বাতেনুল হক ভুঁইয়া, জহুর আলম, হারুনুর রশিদ, লোকমান হোসেন ভুঁইয়া, শফিকুল আলম ফিরোজ ও সেলিম প্রধান।
চলমান অনুসন্ধানের স্বার্থে যাদের ব্যাংকিং লেনদেনের তথ্য চাওয়া হয়েছে তারা হলেন- হুইপ শামসুল হক চৌধুরী, এমপি নূরুন্নবী চৌধুরী শাওন ও তার স্ত্রী ফারজানা চৌধুরী, এমপি পঙ্কজ দেবনাথ, কাউন্সিলর ফরিদ উদ্দিন আহমেদ রতন ও মঈনুল হক মঞ্জু, মোল্লা আবু কাওসার, কমলাপুর আইসিডির কমিশনার আনোয়ার হোসেন, অতিরিক্ত কমিশনার মাহমুদুল হাসান, সহকারী কমিশনার কানিজ ফারহানা শিমু, আবুল কাশেম, সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা তুহিনুল হক।
এ ছাড়াও তালিকায় রয়েছেন গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী শাহাদাত হোসেন, সাবেক প্রধান প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম, অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী উৎফল কুমার দে, আবদুল হাই, হাফিজুর রহমান মুন্সী, নির্বাহী প্রকৌশলী ফজলুল হক মধু, শওকত উল্লাহ, ফজলুল হক, রোকন উদ্দিন, আফসার উদ্দিন, স্বপন চাকমা, ইলিয়াস আহমেদ ও তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আবদুল মোমিন চৌধুরী, সাজ্জাদ, গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের পরিকল্পনা শাখার মুমিতুর রহমান।
উপসহকারী প্রকৌশলী আলী আকবর সরকার, যুবলীগের সারোয়ার হোসেন মনা, সোহরাব হোসেন স্বপন, জাকির হোসেন, মিজানুর রহমান মিজান, ছাত্রলীগের সাবেক নেতা এসএম রবিউল ইসলাম সোহেল, কাজল, শীর্ষ সন্ত্রাসী জিসান ও নাদিম, ঠিকাদার জামাল হোসেন, আফসার উদ্দিন মাস্টার, আয়েশা আক্তার, শামীমা সুলতানা, শেখ মাহাম্মুদ জুনায়েদ, এসএম আজমুল হোসেন ও ব্রজগোপাল হালদার।
প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে প্রশান্ত কুমার হালদার, শরিফুল আওয়াল, জাকির, সেন্টু, শোভন, নাসির, আবদুল আওয়াল, আবুল কাশেম, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ নেতা তাবিবুল হক, শাহেদুল হক ও তার স্ত্রী সারিনা তামান্না হক, স্বেচ্ছাসেবক লীগের মাসুদুর রহমান, তার স্ত্রী লুৎফুন্নাহার লুনা, বাবা আবুল খায়ের খান, মা রাজিয়া খান, যুবলীগ নেতা মুরসালিক আহমেদ, তার স্ত্রী কাওসারী আজাদ, বাবা আবদুল লতিফ, মা আছিয়া বেগম, কামরান প্রিন্স মোহাব্বত, আকিয়ার রহমান দীপু।
এমরান হোসেন খান, হেলাল আকবর চৌধুরী বাবর, শফিকুল ইসলাম, তসলিম উদ্দিন, কায়সার আহমেদ, তাজুল ইসলাম বাপ্পী, গাজী সারোয়ার বাবু, খাদ্য পরিদর্শক খোরশেদ আলম, ওয়ান্ডারার্স ক্লাবের আবুল কালাম, ঠিকাদার শফিকুল ইসলাম, রেজোয়ান মোস্তাফিজ ও মিনারুল চাকলাদার, মিজানুর রহমান, সাবেক এমপি মুজিবুর রহমান, বান্দরবানের সিলভান ওয়াই রিসোর্ট অ্যান্ড স্পা সেন্টারের চেয়ারম্যান জসিম উদ্দিন মন্টু, এমডি ফজলুল করিম চৌধুরী স্বপন, পরিচালক এম মহসিন, উম্মে হাবিবা নাসিমা আক্তার, জিয়া উদ্দিন আবীর, জাওয়াদ উদ্দিন এবং জিকে শামীমের সহযোগী জিয়া ও নাঈম।
-এএ