আওয়ার ইসলাম: যশোরের মণিরামপুর থানায় একটি ছাগলের চামড়া ২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আর একটু বড় বা ভালো ছাগলের চামড়া হলে ৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে বলে জানান স্থানীয় চামড়া ব্যবসায়ীরা।
স্থানীয় খুচরা চামড়া ব্যবসায়ীরা বলছেন, তারা চামড়ার পাইকারদের কাছে বেশি দামে চামড়া বেচতে পারবে না। যে দামে কিনে নিয়ে যাচ্ছেন সে দামেই বিক্রি করতে পারবে কিনা সন্দেহ আছে তাদের। তাই চামড়ার দাম বেশি দিতে পারছেন না তারা্ এদিকে বরিশালেও মৌসুমি চামড়া ব্যবসায়ীরা একই কথা বলছেন।
প্রতি কুরবানি ঈদকে ঘিরে তিনি এই ব্যবসা করেন। বিগত বছরগুলোতে সীমিত লাভ নিয়ে ঘরে ফিরলেও এবার পুরোটাই লোকসান হবে বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা। কেনা, যাতায়াতসহ সব খরচ মিলিয়ে চামড়া প্রতি যে খরচ পড়েছে স্থানীয় আড়তদাররা কিনছেন তার থেকে অনেক কম দামে।
বরিশাল মহানগরী এলাকায় এবার মৌসুমি চামড়া ব্যবসায়ের সঙ্গে জড়িত সকলের অবস্থা একই। ঈদ-উল-আজহায় লাভের আশায় শহরের বিভিন্ন অলিগলি এবং গ্রাম থেকে কুরবানির পশুর চামড়া ক্রয় করে চামড়াপট্টিতে বিক্রি করেন। এবারও চামড়াপট্টিতে এসেছেন কিন্তু লোকসানে চামড়া বিক্রি করে হতাশ সকলেই।
তবে মৌসুমি ব্যবসায়ীরা ঢাকার ট্যানারি মালিকদের নির্ধারণ করা মূল্য এবং স্থানীয় আড়তদারদের সিন্ডিকেটকে দুষছেন।
আরও পড়ুন: চামড়ার বাজার ছিল মন্দা
আরএম/