শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ ।। ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ২০ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
কাল যাত্রাবাড়ী মাদরাসায় মজলিসে দাওয়াতুল হকের ইজতেমা শেখ হাসিনা ভারতে বসে দেশের বিরুদ্ধে চক্রান্ত করছেন: মজলিস মহাসচিব ডেঙ্গুতে এক সপ্তাহে ৩১ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৬২৩০ মসজিদে নববীর আদলে হবে আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদ: ধর্ম উপদেষ্টা খাগড়াছড়ি প্রেস ক্লাবের সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত নতুন নির্বাচন কমিশনকে বিগত কমিশন থেকে শিক্ষা নিতে হবে: মুফতী ফয়জুল করীম লালপুরে যুবলীগ নেতার বিরুদ্ধে জমি দখল ও বাড়ি ভাংচুরের অভিযোগ জনতার চেয়ারম্যান সৈয়দ তালহাকে সুনামগঞ্জ ৩ আসনে জমিয়তের প্রার্থী ঘোষণা কুরআন-হাদিসের ভিত্তিতেই হতে হবে সংস্কার: বায়তুল মোকাররমের খতিব ইসলামী সঙ্গীত সম্রাট আইনুদ্দীন আল আজাদ রহ.-এর বাবার ইন্তেকাল

সেহরি খাওয়া অবস্থায় আযান হয়ে গেলে কী করবেন?

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম :  ফজরের আযান পর্যন্ত সেহরি খাওয়া যায় এমন একটি কথা জনসাধারণ্যে প্রচলিত আছে। মুলত অনেকটা একারণেও অনেকেই সময়ের প্রতি লক্ষ্য না রেখে আযান পর্যন্ত সেহরি খেতে থাকেন।

এমতাবস্থায় ফজরের আযান হয়ে গেলে সঙ্গে সঙ্গে খাওয়া বন্ধ করে পুরো দিন যথারীতি রোযা পালন করতে হবে। তবে শেষ সময়ের পর ইচ্ছাকৃত বা অনিচ্ছাকৃতভাবে অথবা ভুলক্রমে পানাহার করায় রোযা ভঙ্গ হয়েছে।

তাই এই রোযাটি রমযানের পর পুনরায় কাযা আদায় করে নিতে হবে। কিন্তু আযান শোনার পরও যদি পানাহার বন্ধ না করেন, তাহলে কাযার সঙ্গে কাফফারাও আদায় করতে হবে। যেহেতু প্রথমে ভুলবশত খাওয়া হলেও পরে ইচ্ছাকৃত খাওয়ার দ্বারা রোযা ভাঙ্গা হয়েছে।

জানা আবশ্যক যে, আযান কখনও সেহরির সময়ের মধ্যে দেওয়া হয় না। আযান ফজরের ওয়াক্ত আসারও একটু পরে দেওয়া হয়। কারণ সেহরির সময় বাকি থাকলে ফজরের ওয়াক্ত হয় না। আর ওয়াক্ত হওয়ার আগে আযান দিলে আযান আদায় হবে না।

মনে রাখতে হবে, আযান হলো ফজরের নামাযের জন্য, সেহরি খাওয়া বন্ধ করার জন্য নয়। তাই সেহরি তার আগেই বন্ধ করতে হবে। উল্লেখ্য, হাদিস শরিফে যে আযানের পরও খাওয়ার কথা আছে, তা হলো তাহাজ্জুদের আযান, ফজরের আযান নয়, যার প্রচলন এখনও মক্কা ও মদিনায় রয়েছে।-সুত্র: ফাতাওয়ায়ে আলমগীরী।

আরও পড়ুন : সেহরীর সময় মানুষকে জাগাতে কুরআন পাঠ ও বারবার ইলান করার হুকুম কী?


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ