শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৪ ।। ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ২৭ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
অ্যাডভোকেট আলিফের কবর জিয়ারত ও পরিবারের পাশে হেফাজতের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ  প্রাইমারি স্কুলে আলেম ধর্মীয় শিক্ষক বাধ্যতামূলক করতে হবে: মাওলানা ইসলামাবাদী বগুড়ায় ছাত্র আন্দোলনে আহত ও শহীদদের স্মরণে স্মরণসভা শেরপুরে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে আহত ও শহিদদের স্মরণে স্মরণসভা শেরপুরে শেখ হাসিনাসহ ৫৯ জনের নামে মামলা কাল বাদ জুমা বায়তুল মোকাররমে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক শেষে যা বললেন জামায়াত আমীর হজ নিবন্ধনের সময় বাড়ল ১৫ দিন রাষ্ট্রদ্রোহী সংগঠন চলতে দেয়া হবে না: মাওলানা আহমদ আলী কাসেমী ২২৫০০ কোটি নতুন টাকা ছাপিয়ে ৬ ব্যাংককে দিল বাংলাদেশ ব্যাংক

শোভাযাত্রার রুট দেখে চলাচলের অনুরোধ ডিএমপির

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ ইউনেস্কোর ‘মেমোরি অব দ্যা ওয়ার্ল্ড ইন্টারন্যাশনাল রেজিস্টার’-এর অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে ‘বিশ্বপ্রামাণ্য ঐতিহ্যের’ স্বীকৃতি লাভ করায় এই অসামান্য অর্জনকে আনন্দ শোভাযাত্রার মাধ্যমে উদ্যাপন করা হবে।

এ ব্যাপারে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিক দক্ষিণ বিভাগের প্রেরিত রুট ম্যাপ দেখে চলাচল ও ট্রাফিক বিভাগকে সহযোগিতা করার জন্য নগরবাসীকে অনুরোধ করা হয়েছে। ডিএমপি’র এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে একথা বলা হয়।

এতে বলা হয়, শনিবার আনন্দ শোভাযাত্রার রুট-বঙ্গবন্ধু স্মৃতি যাদুঘর থেকে আরম্ভ করে মিরপুর রোডের রাসেল স্কয়ার ক্রসিং হয়ে কলাবাগান দিয়ে সাইন্সল্যাব বামে মোড় নিয়ে বাটা সিগন্যাল-কাঁটাবন ক্রসিং হয়ে শাহবাগ ডানে মোড় নিয়ে ছবির হাট হয়ে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান পর্যন্ত।

বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়, যে সকল গেট ব্যবহার করে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে প্রবেশ করা যাবে,সেগুলো হচ্ছে- ছবির হাট গেট (চারুকলার বিপরীতে), টিএসসি গেট, বাংলা একাডেমির বিপরীতের গেট, কালী মন্দির গেট ও তিন নেতার মাজার গেট।
নগরবাসীকে ডিএমপির ট্রাফিক দক্ষিণ বিভাগ কর্তৃক প্রেরিত রুট ম্যাপ দেখে চলাচল ও ট্রাফিক বিভাগকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে ওই নির্দেশনায়।
আনন্দ শোভাযাত্রাটি আগামীকাল শনিবার  দুপুর ১২ টায় বঙ্গবন্ধু স্মৃতি যাদুঘর থেকে আরম্ভ হয়ে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান গিয়ে শেষ হবে।
উল্লেখ্য,  জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি সংস্থা ইউনেসকো বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণকে ঐতিহাসিক দলিল হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। ৩১ অক্টোবর এই স্বীকৃতি দেওয়ার কথা আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হয়।

 

১৯৭১ সালের ৭ মার্চ ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে যে ভাষণে বলা হয়েছিল, ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম’—এই স্বীকৃতির মধ্য দিয়ে তা বিশ্বের সম্পদ হিসেবে স্থায়ী আসন পায়।

এ স্বীকৃতি পেতে ইউনেসকোকে প্রয়োজনীয় তথ্য ও দলিল সরবরাহ করেছেন ফ্রান্সের প্যারিসে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি মো. শহিদুল ইসলাম ও মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি মফিদুল হক।

এ জন্য বাংলাদেশের পক্ষ থেকে ওই স্বীকৃতির সপক্ষে ১০টি প্রয়োজনীয় নথি, প্রমাণপত্র ও তথ্য জমা দেওয়া হয়। প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহের ক্ষেত্রে তথ্য মন্ত্রণালয় সহযোগিতা করে।

সূত্র- বাসস/আরএম


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ