শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ ।। ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ২০ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
কাল যাত্রাবাড়ী মাদরাসায় মজলিসে দাওয়াতুল হকের ইজতেমা শেখ হাসিনা ভারতে বসে দেশের বিরুদ্ধে চক্রান্ত করছেন: মজলিস মহাসচিব ডেঙ্গুতে এক সপ্তাহে ৩১ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৬২৩০ মসজিদে নববীর আদলে হবে আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদ: ধর্ম উপদেষ্টা খাগড়াছড়ি প্রেস ক্লাবের সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত নতুন নির্বাচন কমিশনকে বিগত কমিশন থেকে শিক্ষা নিতে হবে: মুফতী ফয়জুল করীম লালপুরে যুবলীগ নেতার বিরুদ্ধে জমি দখল ও বাড়ি ভাংচুরের অভিযোগ জনতার চেয়ারম্যান সৈয়দ তালহাকে সুনামগঞ্জ ৩ আসনে জমিয়তের প্রার্থী ঘোষণা কুরআন-হাদিসের ভিত্তিতেই হতে হবে সংস্কার: বায়তুল মোকাররমের খতিব ইসলামী সঙ্গীত সম্রাট আইনুদ্দীন আল আজাদ রহ.-এর বাবার ইন্তেকাল

‘খোদা’ শব্দের সংক্ষিপ্ত বিশ্লেষণ

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

‎আবু রায়েদ মুহাম্মাদ: আমরা অনেকেই আল্লাহ সুবহানাহু কে ‘খোদা’ বলে ডাকি। খোদা ফারসি শব্দ।

ব্যাকরণ অনুপাতে ইসমে ফায়েলে তারকিবি। মূলত ছিল খোদ+আ'= খোদা। খোদ অর্থ স্বয়ং, নিজে, আর আ' আমদন মাসদার (উৎসমূল) থেকে সেগায়ে আমর। খোদ আ মানে যে নিজে নিজেই আগমনকারী।

যেহেতু আল্লাহ স্বয়ং অস্তিত্বশীল, তাকে কেউ অস্তিত্ব দেয়নি, তাই তাঁকে ‘খোদা’ বলা হয়। পরে কছরতে এসতে’মাল (অধিক ব্যবহার) এর কারণে তাখফিফ (সহজতা) এর জন্য ‘খোদ’ ( ﺧﻮﺩ ) এর ওয়াওকে বিলুপ্ত করা হয়েছে। হয়েছে খোদা বা ﺧﺪﺍ

(সূত্র: মাআরিবুত তালাবাহ)

আল্লাহকে ‘খোদা’ বলা যাবে কি না? এ ব্যাপারে উলামাগণ লিখেছেন, বলার অবকাশ আছে, তবে ‘আল্লাহ’ বলে ডাকাই শ্রেয়। কারণ ‘আল্লাহ’ শব্দ যে অর্থ, মর্ম ও আবেদন রাখে, সেগুলোর কিঞ্চিতও ‘খোদা’ শব্দে নেই।

(সূত্র: ফাতাওয়ায়ে হক্কানিয়া, আপকে মাসায়েল আওর উনকা হল, কিতাবুল ফাতাওয়া)


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ