আওয়ার ইসলাম: কিরকুক শহরটিকে কুর্দি বাহিনীর হাত থেকে পুনর্দখল করেছে ইরাকি সেনাবাহিনী। অভিযানের এক দিনের মধ্যেই সহজেই দখল করে নেয় কিরকুকের সরকারি সব দপ্তর।
ইরাকি সশস্ত্র যানগুলো সরকারের দপ্তরগুলো দখল করে নেয়ার পর স্থানীয় সরকারের সদরদপ্তরে ইরাকি পতাকাও উড়তে দেখা যায়। তবে কুর্দিরা কিরকুক দখলের বিষয়টি অস্বীকার করেছে।
ইরাকের স্বায়ত্তশাসিত কুর্দিস্তানের কুর্দিরা বাগদাদের নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও গত ২৫ সেপ্টেম্বর স্বাধীনতা প্রশ্নে গণভোট করে।
কিরকুক শহরটি কুর্দিস্তানের মধ্যে অবস্থিত না হলেও কুর্দিরা এ শহরটিকে তাদের প্রাণকেন্দ্র বলেই মনে করে এবং গণভোটে এ শহরের কুর্দিরাও অংশ নিয়েছিল।
কুর্দিস্তানের স্বাধীনতার পক্ষে বিপুল ভোট পড়ার পর থেকেই বাগদাদের সরকারের সাথে তাদের সংঘাত দানা বাঁধতে শুরু করে।
ইরাকের প্রধানমন্ত্রী হায়দার আল আবাদি এ গণভোটকে অসাংবিধানিক বলে আখ্যা দিয়েছেন। কিন্তু আঞ্চলিক সরকার এই ভোটকে বৈধ বলে উল্লেখ করছে।
বাগদাদের সরকার বলছে পেশমার্গা কোনো ধরনের যুদ্ধ ছাড়াই এ অভিযান থেকে পিছু হটেছে।