রাজধানীতে ধর্ষণের পর খুনের অভিযোগে পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে কদমতলী থানা পুলিশ।
বুধবার রাতে কদমতলী এলাকা থেকে তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়। কদমতলী থানার ওসি কাজী ওয়াজেদ আলী বলছেন, গ্রেপ্তার ওই পাঁচজন ধারাবাহিকভাবে ওই ধরনের অপরাধ ঘটিয়ে আসছিল বলে তাদের সন্দেহ।
বুধবার রাতে ফতুল্লা, ডেমরা শ্যামপুরসহ ঢাকার দক্ষিণ অংশের বিভিন্ন স্থানে অভিযানে চালিয়ে ওই পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তবে তাৎক্ষণিকভাবে তাদের নাম বা অভিযানের বিস্তারিত তথ্য পুলিশ প্রকাশ করেনি।
ওসি জানান, গত ১৮ জুন কদমতলী থানার নামা শ্যামপুর এলাকার এক বাসা থেকে এক গৃহবধূর হাত-মুখ বাঁধা লাশ উদ্ধার করেন তারা। এরপর ১০ জুলাই ওই এলাকাতেই আরেক নারীর লাশ পাওয়া যায়। পুলিশের ধারণা, তাদের দুজনকেই হত্যার আগে ধর্ষণ করা হয়েছিল। আমরা দুটি ঘটনায় ওই পাঁচজনকে সন্দেহভাজন হিসেবে গ্রেপ্তার করেছি। তারা একটি চক্র বলে মনে হচ্ছে, যারা ধারাবাধিকভাবে এ রকম ধর্ষণ ও হত্যা চালিয়ে আসছিল। তাদের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা গেলে বিষয়টি স্পষ্ট হবে।
এ বিষয়ে বৃহস্পতিবার সকালে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) উপকমিশনার (মিডিয়া) মো. মাসুদুর রহমান জানান, ধর্ষণের পর খুন করা হয়েছে- এমন দুটি মামলার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে রাজধানীর কদমতলী এলাকা থেকে পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে সকাল ১১টায় এক সংবাদ সম্মেলনের এ বিষয়ে বিস্তারিত জানানো হবে।
আট বছর ধরে সৎ বাবার ধর্ষণের শিকার বালিকা