সোমবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৪ ।। ১৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ৩০ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
বাংলাদেশ উপহাইকমিশনে হামলা; ঢাকায় কাল বিক্ষোভ ইসলামী আন্দোলনের ভারত বাংলাদেশি কুটনৈতিকদের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছে: চরমোনাই পীর হজরত মুফতী আব্দুর রহমান রহ.: কিছু স্মৃতি আল্লামা নূর হোসাইন কাসেমী রহ. জীবন ও কর্ম নিয়ে সম্মেলন ১৬ ডিসেম্বর হেফজত আমিরসহ শীর্ষ আলেমদের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করল সাদপন্থীরা আল্লামা সুলতান যওক নদভী মেধা ও শিক্ষাবৃত্তির উদ্বোধন  পিলখানা হত্যাকাণ্ডের প্রকৃত কারণ উদ্ঘাটনে স্বাধীন কমিশন গঠন নতুন ভোটার সংগ্রহে বাড়ি বাড়ি যাবে ইসি হেফাজত নেতাকর্মীদের উপর দেড় লক্ষাধিক গুলি করা হয়েছে: মাওলানা জুনায়েদ আল হাবিব হেফাজতে ইসলাম খিলগাঁও জোন কমিটি গঠন, সভাপতি মাওলানা শিব্বির, সম্পাদক মুফতি মাহবুব

নতুন ভোটার সংগ্রহে বাড়ি বাড়ি যাবে ইসি

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আগামী বছরের ২ মার্চের পর থেকে ভোটার তালিকা হালনাগাদে বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহ করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। হালনাগাদকৃত এসব ভোটার ২০২৬ সালে নতুন ভোটার হিসেবে যুক্ত হবেন। এদিকে ভোটার তালিকা আইন অনুযায়ী নিয়মতান্ত্রিকভাবেই নির্বাচন কমিশনের সংগ্রহে থাকা তথ্যের ভিত্তিতে আগামী জানুয়ারির ২ তারিখ থেকে মার্চের ২ তারিখের মধ্যে ভোটার তালিকার খসড়া ও চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হবে।

নতুন নির্বাচন কমিশনের প্রথম কমিশন সভা শেষে নির্বাচন কমিশনার আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। সোমবার বেলা ১১টায় ঢাকার আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীনের সভাপতিত্বে নতুন ইসির প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে চার নির্বাচন কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার, আবদুর রহমানেল মাসুদ, তহমিদা আহমদ ও আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ অংশগ্রহণ করেন।

বৈঠক শেষে কমিশনার আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, নতুন ভোটার হিসেবে যুক্ত হওয়ার জন্য আমাদের কাছে সতেরো লাখ নাগরিকের তথ্য সংগ্রহে রয়েছে। এসব নাগরিক পহেলা জানুয়ারি ২০২৫ এ ভোটার তালিকায় যুক্ত হবে। এই ১৭ লাখ নাগরিকের মধ্যে ১৩ লাখের তথ্য নির্বাচন কমিশন ২২ সালে সংগ্রহ করেছিল। বাকি নাগরিকরা নিজেরা নিবন্ধিত হয়েছেন। তবে পরিসংখ্যান বলে ৪৫ লাখের মতো নাগরিকের নতুন ভোটার হিসেবে যুক্ত হওয়ার কথা। সেই হিসেবে ২৭-২৮ লাখ নাগরিক নিবন্ধিত হননি কিন্তু তারা ভোটার হওয়ার যোগ্য। এ কারণে আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি এবছরের হালনাগাদ দুই জানুয়ারি থেকে ২ মার্চের মধ্যে সম্পন্ন হবে। এরপর আমরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহ করবো।

তিনি বলেন, বাদ পড়া নাগরিকসহ ২০২৬ সালে ভোটার হওয়ার উপযুক্ত হবেন এমন নাগরিকের তথ্য সংগ্রহ করা হবে। একই সাথে যে সকল ভোটার মৃত্যুবরণ করেছে তাদের নাম ভোটার তালিকা থেকে কর্তন করার জন্য তথ্য নেওয়া হবে। এছাড়া দ্বৈত ভোটার বা অন্য কোন জটিলতা আছে কিনা সে বিষয়েও তথ্য সংগ্রহ করা হবে। বাড়ি বাড়ি গিয়ে যাদের তথ্য সংগ্রহ করা হবে, তারা ২০২৬ সালে নতুন ভোটার হিসেবে যুক্ত হবেন। এর মাধ্যমে আমরা শুদ্ধ এবং পূর্ণাঙ্গ তথ্যের ভিত্তিতে শতভাগ সঠিকতা নিশ্চিত করতে পারব।

বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহসহ যাবতীয় কার্যক্রম সম্পন্ন করতে ছয় মাসের মতো সময় লাগবে বলেও এই কমিশনার জানান। বৈঠকে চারটি পৃথক কমিটি গঠন করা হয়।

হাআমা/


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ