আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: ভোটকেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা দুষ্কৃতিকারীদের জন্য শত্রু হিসেবে কাজ করে। আর ভালোদের জন্য মিত্র হিসেবে কাজ করে বলে মন্তব্য করেছেন নির্বাচন কমিশনার আহসান হাবিব খান। এদিকে গাইবান্ধা-৫ আসনের নির্বাচনী অনিয়ম তদন্তের প্রতিবেদন দিতে আরো তিন দিন সময় চেয়েছে তদন্ত কমিটি।
গত ১২ অক্টোবর গাইবান্ধা-৫ আসনের উপনির্বাচনে সব ভোটকেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা স্থাপন করেছিল নির্বাচন কমিশন । ঢাকায় নির্বাচন কমিশনে বসে তা পর্যবেক্ষণ করে ইসি।সিসি ক্যামেরায় অনিয়ম দেখে গাইবান্ধা-৫ আসনের উপনির্বাচন বন্ধ ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন।
ভোটকেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা নিয়ে আলোচনা–সমালোচনা শুরু হয়। ক্ষমতাসীন দলের শীর্ষ নেতারা নির্বাচনে সিসি ক্যামেরার ব্যবহার নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন। তাদের মতে ভোটকক্ষে সিসি ক্যামেরা ব্যবহারের ফলে ব্যক্তিগত গোপনীয়তা নষ্ট হচ্ছে, যা ভোটারের অধিকার ক্ষুণ্ন করছে।
এ নিয়ে সোমবার নির্বাচন কমিশনার আহসান হাবিব খান বলেন, যাদের অসৎ উদ্দেশ্য আছে তারা সিসি ক্যামেরা পরিহার করতে চায় ।
বাজেট প্রাপ্যতা সাপেক্ষে জাতীয় নির্বাচনে সিসি ক্যামেরা ব্যবহার করা হবে বলে জানান কমিশনার আহসান হাবিব খান।
এদিকে, গাইবান্ধা নির্বাচন নিয়ে সাত কার্যদিবসে তদন্তকাজ শেষ করতে না পারায় আরও তিন দিন সময় চেয়ে কমিশনের কাছে আবেদন করেছেন তদন্ত কমিটি।
-এটি