বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল ২০২৫ ।। ২৭ চৈত্র ১৪৩১ ।। ১২ শাওয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
সুযোগ হলে ফিলিস্তিনে গিয়ে সশরীরে যুদ্ধ করতাম : আব্বাস সাধারণ মানুষ চায় এই সরকার আরো ৫ বছর থাকুক : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা গাজা যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান: ১,০০০ রিজার্ভ ইসরায়েলি সেনাকে বরখাস্ত  ওয়াকফ বিলের প্রতিবাদে জমিয়তের আন্দোলনে অচল কলকাতা ট্রানশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করে ভারত অপ্রতিবেশীর আচরণ করেছে: খেলাফত মজলিস চট্টগ্রাম বোর্ডের অসহযোগিতার কারণে পরীক্ষা দিতে পারেনি ৭ দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী নোয়াখালীতে বিএনপির মানববন্ধন, অপর পক্ষের বাধা, সংঘর্ষে আহত ৫ রাজশাহী ও লালমনিরহাটে শায়খ হাফীজুদ্দীনের দুইদিনব্যাপী ইসলাহী সফর সম্পন্ন ‘মার্চ ফর গাজা’কে সফল করার আহ্বান হাইআতুল উলয়া’র ভারতীয় ষড়যন্ত্রে আনন্দ শোভাযাত্রাকে মঙ্গল শোভাযাত্রায় রূপান্তর : হেফাজত

নারীবাদের ভিন্নরূপ

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

মূল: ড্যানিয়েল হাকিকাতজু
অনুবাদ: নোমান আব্দুল্লাহ

ইসলামে বিয়েকে অংশীদারত্ব (সবকিছু ভাগাভাগি) মনে করা হয়না। বরং বিয়ে মানে স্ত্রীর অভিভাবকত্ব ও দায়িত্বগ্রহণ। এর প্রমাণ কুরআন ও সুন্নাহে রয়েছে -যা পুরুষকে তার পরিবারের দায়িত্বগ্রহণের কথা বলে।

আর সাধারণভাবে নারীরাও বিয়েকে অংশীদারত্ব মনে করে না। এমনকি নারীবাদীরাও বিশেষ অধিকারের ক্ষেত্রে কেবলমাত্র অংশীদারত্ব চায়, কিন্তু দায়িত্বের প্রশ্নে তারা আর অংশীদারত্ব মেন্ব নিতে চায়না।

মাঝরাতে যদি জোরে আওয়াজ হয়, তাহলে নারীবাদী কি অংশীদারত্বের কারণে তার স্বামীকে বলে যে, তুমি অপেক্ষা করো, আমি দেখছি বাড়িতে কোনো খুনি ঢুকেছে কিনা?

বাড়িতে কোনো সমস্যা দেখা দিলে, নারীবাদীরা অংশীদার হিসেবে স্বামীকে বলে যে, তুমি বিশ্রাম নাও, আমি সমস্যার সমাধান করছি?

যদি স্বামীকে ট্যাক্স নিয়ে বা সরকারি বা পুলিশি সমস্যার সম্মুখিন হতে হয়, তাহলে কোনো নারীবাদী স্ত্রী কি এগিয়ে এসে বলে যে, আমি বিশয়টি দেখছি?

না, জীবনের কঠিন মানসিক চাপ এবং প্রয়োজনের সময়ে কড়া নারীবাদীরাও আশা করে যে, তাদের স্বামী সমস্যাগুলোর সমাধান করুক। এসব ক্ষেত্রে এই নারীবাদীরা হঠাৎ করেক গৃহকর্ত্রী হয়ে ওঠে এবং অংশীদারত্বের ব্যাপারটি ছুড়ে ফেলে।

তবে স্ত্রীকে সম্মান করা ও তার কথাকে মূল্যায়ন করা হলো একজন আদর্শ স্বামীর কর্তব্য।

-এটি


সম্পর্কিত খবর



সর্বশেষ সংবাদ