শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ।। ৬ আশ্বিন ১৪৩১ ।। ১৮ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
বাংলাদেশের গণতন্ত্র এখনো বিপদমুক্ত নয় : তারেক রহমান দেশের বিভিন্ন সেক্টরে অস্থিরতা সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে পরাজিত শক্তি: চরমোনাই পীর ‘শিক্ষা কমিশনে দেশের সর্বমহলে শ্রদ্ধেয় আলেমদের অন্তর্ভুক্ত করতে হবে’ আলমডাঙ্গায় রাসূল (সা.)-কে নিবেদিত কবিতা পাঠ ছাত্র-জনতার ওপর গুলি বর্ষণকারী শাহবাগ থানা আ.লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক গ্রেফতার পার্বত্য জেলায় চলমান পরিস্থিতি সম্পর্কে যা জানাল আইএসপিআর ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত অযৌক্তিক : ইসলামী ছাত্র আন্দোলন স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ছাড়া ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেওয়া হবে না: সৌদি যুবরাজ প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হারলে দায় বর্তাবে ইহুদিদের ওপর: ট্রাম্প পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে সরকার, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

নারীবাদের ভিন্নরূপ

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

মূল: ড্যানিয়েল হাকিকাতজু
অনুবাদ: নোমান আব্দুল্লাহ

ইসলামে বিয়েকে অংশীদারত্ব (সবকিছু ভাগাভাগি) মনে করা হয়না। বরং বিয়ে মানে স্ত্রীর অভিভাবকত্ব ও দায়িত্বগ্রহণ। এর প্রমাণ কুরআন ও সুন্নাহে রয়েছে -যা পুরুষকে তার পরিবারের দায়িত্বগ্রহণের কথা বলে।

আর সাধারণভাবে নারীরাও বিয়েকে অংশীদারত্ব মনে করে না। এমনকি নারীবাদীরাও বিশেষ অধিকারের ক্ষেত্রে কেবলমাত্র অংশীদারত্ব চায়, কিন্তু দায়িত্বের প্রশ্নে তারা আর অংশীদারত্ব মেন্ব নিতে চায়না।

মাঝরাতে যদি জোরে আওয়াজ হয়, তাহলে নারীবাদী কি অংশীদারত্বের কারণে তার স্বামীকে বলে যে, তুমি অপেক্ষা করো, আমি দেখছি বাড়িতে কোনো খুনি ঢুকেছে কিনা?

বাড়িতে কোনো সমস্যা দেখা দিলে, নারীবাদীরা অংশীদার হিসেবে স্বামীকে বলে যে, তুমি বিশ্রাম নাও, আমি সমস্যার সমাধান করছি?

যদি স্বামীকে ট্যাক্স নিয়ে বা সরকারি বা পুলিশি সমস্যার সম্মুখিন হতে হয়, তাহলে কোনো নারীবাদী স্ত্রী কি এগিয়ে এসে বলে যে, আমি বিশয়টি দেখছি?

না, জীবনের কঠিন মানসিক চাপ এবং প্রয়োজনের সময়ে কড়া নারীবাদীরাও আশা করে যে, তাদের স্বামী সমস্যাগুলোর সমাধান করুক। এসব ক্ষেত্রে এই নারীবাদীরা হঠাৎ করেক গৃহকর্ত্রী হয়ে ওঠে এবং অংশীদারত্বের ব্যাপারটি ছুড়ে ফেলে।

তবে স্ত্রীকে সম্মান করা ও তার কথাকে মূল্যায়ন করা হলো একজন আদর্শ স্বামীর কর্তব্য।

-এটি


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ