শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ ।। ৯ ফাল্গুন ১৪৩১ ।। ২৩ শাবান ১৪৪৬

শিরোনাম :
‘নামাজী মানুষের সংখ্যা বৃদ্ধি পেলে অপরাধপ্রবণতা সহনীয় পর্যায়ে চলে আসবে’ আমাদের ঐক্যবদ্ধ শক্তিকে আগামীর ইসলামের জন্য কাজে লাগাতে হবে: আজহারী বাংলাদেশ খেলাফত ছাত্র মজলিসের কেন্দ্রীয় সভাপতি ও সভাপতি পরিষদ নির্বাচন সম্পন্ন ‘কুরআনের সাথে সম্পৃক্ততা মানুষকে আলোকিত করে’ মসজিদে হারাম ও নববীতে তারাবি পড়াবেন ১৫ ইমাম সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচন উপহার দিতে দেশবাসীকে নিয়ে আন্দোলন হবে : সিইসি স্থানীয়-জাতীয় নির্বাচন নিয়ে যা বললেন জামায়াত আমির ইসলামবিরোধী অপতৎপরতা বন্ধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি নেজামে ইসলাম পার্টির চীন সফরে যাচ্ছেন মাওলানা আতাউল্লাহ আমীন কালেমা তাইয়্যেবা হচ্ছে ঐক্যের মূল সূত্র: খেলাফত আন্দোলন ঢাকা মহানগর

আজানের ধ্বনিতে মুগ্ধ অস্ট্রেলিয়ার জাতীয় ক্রিকেটার কামিন্স

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: তিনটি করে টেস্ট, ওয়ানডে এবং একটি টি-টোয়েন্টি খেলতে গত মাসের শেষদিকে পাকিস্তান সফরে গেছে অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ক্রিকেট দল।

মূল সিরিজ শুরু হওয়ার আগে অনুশীলনের সময় আজানের ধ্বনি শুনে মুগ্ধ হয়েছেন অজিদের সাদা পোশাকের অধিনায়ক প্যাট কামিন্স।

গত ৪ মার্চ রাওয়ালপিন্ডি ক্রিকেট স্টেডিয়ামে শুরু হয়েছে পাকিস্তান ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যকার প্রথম টেস্টে। একই মাঠে অনুশীলন করেছিল অতিথিরা।

সেই সময় দূর থেকে আজানের শব্দ শুনতে পান কামিন্স। কোডস্পোর্টসে পাকিস্তান সফর নিয়ে নিজের লেখা কলামে বিষয়টি উল্লেখ করেছেন কামিন্স।

পাকিস্তান সফরে গিয়ে মুসলমানদের ধর্মীয় রীতিনীতি নিয়ে অনেক কিছু শেখার সুযোগ হচ্ছে কামিন্সের। তিনি লেখেন, ‘একদিন অনুশীলনের সময় দুর্দান্ত এক মুহূর্ত তৈরি হয়েছিল।

দূরের পাহাড় থেকে ভেসে আসা প্রার্থনার (আজান) সুর যেন রাওয়ালপিন্ডির মাটির সাথে মিশে প্রতিধ্বনিত হচ্ছিল। আমি জানতে পেরেছি, এই সিরিজের প্রতি শুক্রবারের প্রথম সেশনগুলো হবে আড়াই ঘণ্টার। নামাজের জন্য এক ঘণ্টার লাঞ্চ বিরতি থাকবে। কারণ এটা সপ্তাহের পবিত্রতম দিন। এখানে আসার পর থেকে প্রতিদিন কিছু না কিছু শিখছি।’

সবশেষ দুই যুগ আগে পাকিস্তান সফর করেছিল অস্ট্রেলিয়া দল। দীর্ঘদিন পর এবার কামিন্সের নেতৃত্বে দক্ষিণ এশিয়ার দেশটিতে এসেছে ক্যাঙ্গারুরা। তাই চলমান সফরটা উপভোগ করেতে চান এই গতি তারকা, ‘অজানা যা কিছু আছে সবকিছু জানতে চাই। ক্রিকেটের দৃষ্টিকোণ থেকে বলবো, মার্ক টেলর ১৯৯৮ সালে অধিনায়ক হওয়ার পর থেকে আমরা পাকিস্তান সফর করিনি।’

‘বর্তমান পরিস্থিতিতে পারফর্ম করাটাই প্রতিটা খেলোয়াড়ের জন্য প্রধান চ্যালেঞ্জ। ব্যক্তিগত দৃষ্টিকোণ থেকে বলতে পারি, আমরা জীবনের এই একবারের অভিজ্ঞতার প্রতিটা মুহূর্ত উপভোগ করতে চাই।’ বলেন কামিন্স।

-এটি


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ