বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪ ।। ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ২৬ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
রাষ্ট্রদ্রোহী সংগঠন চলতে দেয়া হবে না: মাওলানা আহমদ আলী কাসেমী ২২৫০০ কোটি নতুন টাকা ছাপিয়ে ৬ ব্যাংককে দিল বাংলাদেশ ব্যাংক দারুন্নাজাতের প্রাক্তন ছাত্র শিহাবউদ্দীনের আল আজহার থেকে এমফিল ডিগ্রি অর্জন কাজের মাধ্যমে পুলিশ বাহিনীর ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করতে হবে: ডিএমপি কমিশনার অভিনেতা আবুল হায়াতের অভিনয়ে রিলিজ হল ইসলামি সংগীত ‘মিছে দুনিয়া’ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে যাবে পিলখানার শহীদ পরিবার সংখ্যালঘুরা এদেশে মায়ের কোলে সন্তানের মতো নিরাপদ: চরমোনাই পীর শনিবার থেকে শুরু হচ্ছে নুরানী বোর্ডের ১৮তম সমাপনী পরীক্ষা ভারতকে ফ্যাসিবাদী-আধিপত্যবাদী নীতি বদলানোর আহ্বান হেফাজতে ইসলামের ইসকন নিষিদ্ধের দাবি তিন ইসলামি দলের

হাসপাতালে আসা ৮৫ শতাংশ রোগীই টিকা নেননি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে যাওয়া রোগীদের ৮৫ শতাংশই টিকা নেননি বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।

তিনি বলেন, ‘করোনা আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আসা রোগীর ৮৫ শতাংশ ভ্যাকসিন নেননি। ঢাকা শহরের সরকারি হাসপাতালগুলো শয্যার তুলনায় ২৫ শতাংশ রোগী ভর্তি রয়েছে।’

করোনাভাইরাসের নতুন ধরন ওমিক্রন মোকাবিলায় বেসরকারি হাসপাতালের প্রস্তুতি নিয়ে মতবিনিময় সভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে মঙ্গলবার স্বাস্থ্যমন্ত্রী এ কথা জানান।

বাংলাদেশ প্রাইভেট মেডিকেল কলেজ অ্যাসোসিয়েশন এই মতবিনিময় সভার আয়োজন করে।

সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের উদ্দেশে তিনি বলেন, গতবার ২ থেকে ৩ হাজার বেড আপনারা প্রস্তুত করেছিলেন। এবারও আশা করি, প্রস্তুত করবেন যদি প্রয়োজন হয়।

সভার শুরুতেই স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট আমরা মোকাবিলা করেছিলাম তখন আমাদের অনেক কিছুর স্বল্পতা ছিল। সেভাবে ভ্যাকসিনেশন কার্যক্রম শুরু হয়নি। ডাক্তার-নার্স হাসপাতালে যারা আছেন তাদের অভিজ্ঞতা কম ছিল। দ্বিতীয় ওয়েব মোকাবিলার পর আমাদের আস্থা জন্মেছে, আমরা মোকাবিলা করতে পারি। আমাদের জনবল শুধু প্রশিক্ষিত হয়নি, হাসপাতালগুলো অনেক সুসজ্জিত হয়েছে। আমরা খুবই আনন্দিত ছিলাম এবং আশা করেছিলাম, করোনা বাংলাদেশ থেকে বিদায় নেবে। মৃত্যুর হার শূন্যের কোটায় নেমে এসেছিল।

করোনা মোকাবিলায় সরকারি হাসপাতালগুলোও তৈরি আছে জানিয়ে তিনি বলেন, সরকারি প্রায় প্রতিটি হাসপাতালে সেন্ট্রাল অক্সিজেনের লাইন লাগানো আছে। পরীক্ষার ব্যবস্থা অনেক উন্নত হয়েছে। প্রায় সাড়ে ৮০০ কেন্দ্রে পরীক্ষা হচ্ছে। অ্যান্টিজেন পরীক্ষা আমরা বেসরকারি খাতে দিয়ে দিয়েছি। করোনা চিকিৎসায় ঢাকা শহরে আমাদের ৪ হাজার বেড আছে। এর মধ্যে ১ হাজারের বেশি অকুপাইড হয়ে গেছে। বেসরকারি হাসপাতালে বেডের চাহিদা বাড়বে। ওমিক্রন মোকাবিলায় ইতিমধ্যে আমরা বিভিন্ন নির্দেশনা দিয়েছি। কোনো চেষ্টাই সফল হবে না যদি জনগণ না এগিয়ে আসে।

ওমিক্রনের উপসর্গ মৃদু ভেবে অবহেলা করার সুযোগ নেই উল্লেখ করে তিনি বলেন, রোগী সংখ্যায় যদি অনেক বেশি হয় তাহলে আল্টিমেটলি মৃত্যু বাড়বে।

এনটি


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ