সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪ ।। ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ২৩ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬


যুক্তরাজ্যের সবুজ তালিকায় নেই বাংলাদেশ

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: সারাবিশ্বই থমকে আছে চলমান মহামারি করোনাভাইরাসের আক্রমণে। নিজেদের স্বার্থে একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগ সীমিত করতে বাধ্য হয়েছে প্রায় দেশগুলোই। তবে অবস্থার পরিবর্তন হলে মাঝে মাঝেই যোগাযোগব্যবস্থা খুলে দেওয়া হচ্ছে। তেমনিভাবে এবার ভ্রমণের জন্য ১২টি দেশ ও অঞ্চলকে সবুজ সংকেত দিয়েছে ব্রিটিশ সরকার। এসব দেশ ও অঞ্চলে বিনাবাধায় ভ্রমণে যেতে পারবেন যুক্তরাজ্যের অধিবাসীরা। তবে এ তালিকায় নেই বাংলাদেশ।

শুক্রবার (০৭ মে) এই তালিকা প্রকাশ করা হয় বলে জানিয়েছে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম বিবিসি।

প্রতিবেদনে বলা হয়, করোনাভাইরাস সংক্রমণের হার ও ঝুঁকি বিবেচনায় বিভিন্ন দেশকে ‘ট্রাফিক লাইট’ ব্যবস্থায় তিনটি ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত করেছে যুক্তরাজ্য। ক্যাটাগরিগুলো হলো সবুজ তালিকা, হলুদ তালিকা ও লাল তালিকা।

সবুজ তালিকায় থাকা দেশগুলোতে যুক্তরাজ্যের অধিবাসীরা বিনাবাধায় ভ্রমণ করতে পারবেন। হলুদ তালিকাভুক্ত দেশে যেতে হলে বাড়তি সতর্কতা মানতে হবে এবং লাল তালিকায় থাকা দেশগুলো ভ্রমণে যাওয়া প্রায় নিষিদ্ধ।

ব্রিটিশ প্রশাসনের সবুজ তালিকায় রয়েছে পর্তুগাল, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, ব্রুনেই, আইসল্যান্ড, ফারো দ্বীপপুঞ্জ, জিব্রাল্টার, ফকল্যান্ড দ্বীপপুঞ্জ, সাউথ জর্জিয়া ও সাউথ স্যান্ডউইচ দ্বীপপুঞ্জ; সেন্ট হেলেনা, অ্যাসেনশন এবং ত্রিস্তান দা কুনহা, আর ইসরায়েল।

হলুদ তালিকায় রয়েছে ফ্রান্স, গ্রিস, স্পেন ও ইতালির মতো দেশগুলো। এসব দেশ ভ্রমণ করে ফিরলে অন্তত ১০ দিন কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে দেশটির নাগরিকদের।

অন্যদিকে লাল তালিকায় ঠাঁই পেয়েছে বাংলাদেশের নাম। এ ছাড়া রয়েছে তুরস্ক, মালদ্বীপ, নেপাল, ভারত, দক্ষিণ আফ্রিকা, সংযুক্ত আরব আমিরাতের মতো দেশগুলো।

আগামী ১৭ মে থেকে কার্যকর হচ্ছে নতুন এই ভ্রমণ নির্দেশনা। অর্থাৎ সেদিন থেকে সবুজ তালিকায় থাকা দেশগুলো ভ্রমণে যাওয়ার সুযোগ পাবেন ব্রিটিশরা।

এমডব্লিউ/


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ