আওয়ার ইসলাম: উন্নয়নচিত্র সামনে রেখে শেরপুর-একে গণসংযোগে আছেন টানা চারবারের এমপি আতিউর রহমান আতিক, তার বিপরীতে মাঠে উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ছানোয়ার হোসেন ছানু।
অন্যদিকে এই আসনে হুসেইন মোহাম্মদ এরশাদকে প্রার্থী দেখতে চায় তৃণমূল। সেক্ষেত্রে বিএনপির টিকিটে ভোটে আসতে চান জাতীয় পার্টির তিনবারের এমপি রফিকুল বারী চৌধুরী।
১৯৯৬ সাল থেকে আওয়ামী লীগের দখলে শেরপুর-১ আসন। এখানে টানা চারবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি আতিউর রহমান আতিক। এলাকার উন্নয়নচিত্র সামনে এনে এবারও নৌকা মার্কায় ভোটে লড়তে চান তিনি।
তবে তার বিপরীতে মাঠে আছেন সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ছানোয়ার হোসেন ছানু। বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতি ও জেলা বাস-কোচ মালিক সমিতির নেতৃত্বে থাকায় এলাকায় আছে তার বিশেষ প্রভাব।
অন্যদিকে এই আসনে ভোটে লড়ার জোর দাবি আছে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মোহাম্মদ এরশাদের। তার হয়ে এলাকায় কাজ করছেন জেলা সভাপতি ইলিয়াছ উদ্দিন।
এদিকে ধানের শীষে ভোটে লড়তে চান জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক হযরত আলী। তার বিপরীতে মাঠে আছেন জেলার সাবেক সহসভাপতি তৌহিদুর রহমান। পাশপাশি বিএনপির টিকিটে ভোটে আসতে চাইছেন জাতীয় পার্টির তিনবারের সংসদ সদস্য শাহ মো. রফিকুল বারী চৌধুরী।
তবে ভোট দেয়ার ক্ষেত্রে যোগ্যতা ও উন্নয়নের সুনির্দিষ্ট রূপরেখায় জোর দিচ্ছেন স্থানীয়রা। শেরপুর সদরে ভোটার ৩ লাখ ৬০ হাজার ৩শ ২৪ জন। নতুন ভোটার ৪৩ হাজার পাঁচশ।
আরও পড়ুন
হেফাজত, কওমি স্বীকৃতি ও সংবর্ধনা বিষয়ে দীর্ঘ কথা বললেন প্রধানমন্ত্রী
ঢাকার ইতিহাস ভিন্নভাবে লেখাতে চায় ইসলামী আন্দোলন
শেখ হাসিনাকে আজীবন প্রধানমন্ত্রী ঘোষণার দাবিতে মানববন্ধন