সুলাইমান সাদী : রহমত, মাগফিরাত আর নাজাতের মাস রমজান। পবিত্র এ মাসে প্রিয় নবী সা. এর ওপর নাজিল হয়েছে পূর্ণ কুরআনুর কারিম। কুরআনের মহিমা জাগ্রত রাখতে নবী সা. পড়েছেন তারাবির নামাজ। সাহাবায়ে কেরামও খুব গুরুত্বের সঙ্গে রমজানের তারাবিতে কুরআনের খতম করতেন।
আমাদের দেশে সাধারাণত ২৭ দিনে কুরআন খতমের রীতি চালু আছে। কেউ কেউ ১০ দিন, ১৫ দিন বা ২০ দিনেও খতম করে থাকেন।
দিনভর রোজা রাখর পর ইফতার। কিছুক্ষণ বিশ্রাম নিয়ে মুসল্লিরা দল বেঁধে চলে আসেন মসজিদে। হাফেজদের সুমধুর কণ্ঠে শোনেন কুরআনের মিষ্টি তেলাওয়াত।
বাংলাদেশের সাধারণ রীতি অনুযায়ী আজ দেশের প্রায় সব মসজিদে খতমে তারাবি শেষ হয়েছে। এ উপলক্ষে মুসল্লিদের মাঝে বিশেষ এবাদতের প্রবণতাও লক্ষ করার মতো।
নিয়ম অনুযায়ী ২১ রোজার রাত থেকে ২৯ রোজার রাত পর্যন্ত বেজোর রাতগুলোতে শবে কদরের বিশেষ এবাদত করে থাকেন মুসল্লিরা। রাসুলুল্লাহ সা. এ রাতগুলোতে শবে কদর সন্ধানের কথা বলেছেন হাদিস শরিফে।সে অনুযায়ী আজ তারাবিতে কুরআন খতমের পাশাপাশি বেজোড় রাত হওয়ায় মুসল্লিরা নফল নামাজ, কুরআন তেলাওয়াত, জিকির, দোয়া কালাম পাঠ, দানসদকাসহ বিভিন্ন এবাদতে মগ্ন রয়েছেন।
উল্লেখ্য, আজকের এ রাতে নফল নামাজ বা এবাদতের ভিন্ন কোনো পদ্ধতি নেই। অন্য সময় যেভাবে নফল এবাদত করা হয় আজ এবং শবে কদরের রাতগুলোতেও একই নিয়মে নফল নামাজ, কুরআন তেলাওয়াত ও অন্যান্য এবাদত করতে হবে।
বড় ধসের আশঙ্কা রোহিঙ্গা ক্যাম্পে, সরিয়ে নেয়া হচ্ছে ঝুঁকিপূর্ণ ঘর