তিনি মানবতাবিরোধী সঙ্কট সরেজমিনে দেখার জন্য কাউন্সিলের 15 সদস্যকে বাংলাদেশ ও মিয়ানমার সফরে আসার আমন্ত্রণ জানান।
আট বছরের মধ্যে প্রথম মিয়ানমার নিয়ে বৃহস্পতিবার জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে উন্মুক্ত অধিবেশন বসে। সেখানে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত বলেন, “দমন-পীড়নের মুখে স্থানান্তরিত মিয়ানমারের নাগরিকদের তাদের নিজেদের আবাসভূমিতে নিরাপদে ও সসম্মানে ফেরত যাওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে।”
রাখাইনের উত্তরাঞ্চলে রোহিঙ্গাদের উপর যে সহিংসতা হয়েছে তা মধ্যাঞ্চলেও বিস্তৃত হতে পারে এবং সেখানে আড়াই লাখ রোহিঙ্গা বাস্তুচ্যুত হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে বলে এই অধিবেশনে জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস সতর্ক করেন।
জাতিসংঘে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত নিকি হেলি রাখাইনে বেসামরিক রোহিঙ্গাদের হত্যা ও ধর্ষণের মতো মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনায় মিয়ানমারের সেনা নেতৃত্বকে বিচারের মুখোমুখি করার দাবি জানিয়েছেন।
তবে মিয়ানমার বরাবরের মতোই রোহিঙ্গাদের উপর নির্যাতনের অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে। বিদ্রোহীদের হামলার পাল্টায় তার দমন অভিযান চালাচ্ছে।