গত কুরবানি ঈদে চামড়ার দরপতন ঘটিয়ে গরীব-মিসকীনদের হক্ব নষ্ট করা হয়েছে এবং আয় কমানো হয়েছে কওমী মাদরাসাগুলোর লিল্লাহ বোর্ডিং-এর। আসন্ন ঈদুল আযহায় কুরবানির চামড়া নিয়ে আবারো কারসাজি হলে গরিব, মিসকিনেরা যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হবে তেমনি কওমি মাদরাসাসমূহও ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তাই এখনই যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা জরুরি।
গতকাল এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব ও ঢাকা মহানগর জমিয়তের সভাপতি মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী এসব কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন কুরবানীর পশুর চামড়া বা চামড়ার টাকা এতিম, গরিব ও মিসকিনদের হক। এ নিয়ে সিন্ডিকেট ও চক্রান্ত করা গরিবদের উপর জুলুম করার শামিল। চামড়ার দর-দাম নিয়ে কোন চক্রান্ত হলে তা প্রতিহত করে যথোপযুক্ত দর নির্ধারণ করা সরকারেরই দায়িত্ব। আমরা আশা করবো সরকার যেন আগেভাগেই এ ব্যাপারে কওমী মাদরাসা ও গরীব দুঃখীর স্বার্থ রক্ষায় কার্যকর পদক্ষেম গ্রহণ করে।
নির্ধারণ হলো কুরবানির পশুর চামড়ার দাম