শুক্রবার, ১১ এপ্রিল ২০২৫ ।। ২৮ চৈত্র ১৪৩১ ।। ১৩ শাওয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
পাকিস্তানের সব সমস্যার পেছনে ইহুদি ষড়যন্ত্র থাকে: মাওলানা ফজলুর রহমান বাড়িতে বাবার লাশ রেখে এসএসসি পরীক্ষা দিল নাহিদ মানবতার জন্য আপনিও আসুন সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে: শায়খ আহমাদুল্লাহ ইসরায়েলকে প্রতিহত করতে আন্তর্জাতিক উদ্যোগ দরকার: বিএনপি মাদরাসাছাত্রদের কর্মসংস্থানের বিষয়ে কাজ করছে এনসিপি : নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী মুসলিম রাষ্ট্রের ওপর এখন সশস্ত্র ল’ড়াই ফরজ: মুফতি তাকি উসমানি ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি সফল করার আহ্বান শায়খে চরমোনাই’র নড়াইলে ছাত্র-জনতার ওপর হামলা মামলায় আ. লীগের ৪৮ নেতাকর্মী কারাগারে বিনা খরচে আরও কর্মী নেবে জাপান, সমঝোতা স্মারক সই সাকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেওয়া সেই বিতর্কিত ব্যক্তি আটক

হিন্দুরাও ‘রোজা’ রাখেন!

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

Rajasthan Tourism_Logoআওয়ার ইসলাম ডেস্ক : ভারত যে শুধু সাম্প্রদায়ীক দাঙ্গার দেশ তা নয়, সাম্প্রদায়ীক সম্প্রীতিও আছে কোনো কোন প্রদেশে। ভারতের রাজস্থানের বার্মার ও জয়সালমির জেলার অনেক গ্রামেই আছে ধর্মীয় সম্প্রীতির নিদর্শন। এখানে মুসলিম ও হিন্দু সম্প্রদায়ের জনগণ উভয়ের ধর্মের প্রতি সহানুভূশীল। হিন্দুদের দিওয়ালি ও অন্যান্য ধর্মীয় অনুষ্ঠানে যেমন মুসলিম সম্প্রদায়ের লোকজন অংশগ্রহণ করে ঠিক তেমনি হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজনও সেখানে ‘রোজা’ রাখে। অর্থাৎ রোজার মাসে মুসলমানদের মতো তারাও নির্দিষ্ট একটা সময় পানাহার থেকে বিরত থাকে।

রাজস্থানের এসব গ্রামের অনেক হিন্দু লোকজন এবারও তাই রাখছেন। শুধু তাই নয়, মুসলমান প্রতিবেশীদের মতো করে তারা মসজিদেও যান। তবে সেটা যতটা না প্রার্থনা, তারচেয়ে বেশি সংস্কৃতি। এখানকার এ নিয়ম চলে আসছে বহুকাল ধরেই। কেউ বলতে পারে না কীভাবে এ নিয়ম চর্চা করা শুরু হয়। দেশ বিভাগের পর পাকিস্তানের সিন্ধু প্রদেশ থেকে অনেক হিন্দু আসে এ অঞ্চলে। বার্মার ও জয়সালমির জেলার অনেক গ্রামেই কে মুসলিম বা কে হিন্দু তা বোঝা যায় না। সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া

আওয়ার ইসলাম টোয়েন্টিফোর ডটকম / ওএস


সম্পর্কিত খবর



সর্বশেষ সংবাদ