বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ ।। ৩০ মাঘ ১৪৩১ ।। ১৪ শাবান ১৪৪৬

শিরোনাম :
বাংলাদেশে এসেছেন আল্লামা সৈয়দ আজহার মাদানী ক্ষমা লাভের অনন্য রাত লাইলাতুল বরাত আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে প্রধান উপদেষ্টাকে ৩০০ প্রবাসীর চিঠি প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ধন্যবাদ জানান আমিরাতের মন্ত্রী চরপাথালিয়া মাদরাসায় এক বছরে হাফেজ হয়েছেন ৫৬জন সিলেট দারুল মাহমুদ মাদ্রাসায় হিফয সমাপন ও পাগড়ি প্রদান অনুষ্ঠিত আয়নাঘর ঘুরে যেসব তথ্যের ভেরিফিকেশন করলেন সাংবাদিক তাসনিম খলিল ‘পলাতক ফ্যাসিস্টদের আক্রমণের প্রথম শহীদ গাজীপুরের কাশেম’ সংস্কার ছাড়া নির্বাচন সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য হবে না : জামায়াতে ইসলামী মৌলভীবাজারে জামেয়া দ্বীনিয়া মাদরাসার নতুন ভবন নির্মাণ ভিত্তি স্থাপন ও রমজান ফুড প্যাক বিতরণ

ড. ইউনূসের নেতৃত্বে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন


নিউজ ডেস্ক

নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
ফাইল ছবি

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়েছে। ছয় মাস মেয়াদি এই কমিশন আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে কার্যক্রম শুরু করবে।

বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) সরকারের মন্ত্রী পরিষদ বিভাগ থেকে এ কমিশন গঠনের প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

কমিশনের সহ-সভাপতি করা হয়েছে সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজ। অন্য সদস্যরা হচ্ছেন- জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রধান আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী, পুলিশ সংস্কার কমিশনের প্রধান সফর রাজ হোসেন, নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন প্রধান ড. বদিউল আলম মজুমদার, বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের সদস্য বিচারপতি এমদাদুল হক এবং দুর্নীতি দমন সংস্কার কমিশন প্রধান ইফতেখারুজ্জামান।

কমিশনের কার্যপরিধির বিষয়ে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে- কমিশন আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন ব্যবস্থা, পুলিশ, বিচারবিভাগ, জনপ্রশাসন, সংবিধান ও দুর্নীতি দমন বিষয়ে সংস্কারের জন্য গঠিত কমিশনগুলোর সুপারিশ বিবেচনা ও গ্রহণের লক্ষ্যে জাতীয় ঐক্যমত্য গঠনের জন্য রাজনৈতিক দল ও শক্তিসমূহের সঙ্গে আলোচনা করবে এবং এ মর্মে পদক্ষেপ সুপারিশ করবে। কমিশনের মেয়াদ হবে কার্যক্রম শুরুর তারিখ থেকে ৬ মাস। প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় এই কমিশনকে সাচিবিক সহায়তা করবে।

এর আগে গত বিজয় দিবসের দিন জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দেওয়ার সময় প্রধান উপদেষ্টা জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠনের সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন, নতুন এই কমিশনের প্রথম কাজ হবে নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য যেসব সিদ্ধান্ত জরুরি, সেসব বিষয়ে তাড়াতাড়ি ঐকমত্য সৃষ্টি করা এবং সবার সঙ্গে আলোচনা করে কোনো সময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠান করা যায়, সে ব্যাপারে পরামর্শ চূড়ান্ত করা। কমিশন রাজনৈতিক দলসহ সব পক্ষের সঙ্গে মতবিনিময় করে যেসব বিষয়ে ঐকমত্য স্থাপন হবে, সেগুলো চিহ্নিত করার পাশাপাশি তা বাস্তবায়নের জন্য সুপারিশ করবে।

আরএইচ/


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ