শনিবার, ২৫ জানুয়ারি ২০২৫ ।। ১১ মাঘ ১৪৩১ ।। ২৫ রজব ১৪৪৬

শিরোনাম :
কাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জামিয়া ইউনুছিয়ায় যাচ্ছেন সাইয়েদ আরশাদ মাদানী পয়ামে ইনসানিয়াতের জাতীয় দাওয়াহ সম্মেলন অনুষ্ঠিত পিআর পদ্ধতি কী? কেন চাচ্ছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিতে কাল ইসলামী আন্দোলনের নগর সম্মেলন ‘কোনো মুসলমান ধর্ম নিরপেক্ষ মতবাদ অনুসরণ করতে পারে না’ ‘জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠিত করতে না পারলে গণ-অভ্যুত্থানের সুফল স্থায়ী হবে না’  কাল ভোলায় জামায়াতে ইসলামীর কর্মী সম্মেলন জুলাই অভ্যুত্থানে হামলা, চবিতে বহিষ্কৃত ৮৪ শিক্ষার্থীর তালিকা প্রকাশ আগামি নির্বাচনে ইসলামের পক্ষে একক বাক্স দেয়ার প্রচেষ্টা চলছে: চরমোনাই পীর পীর সাহেব মধুপুরকে দেখতে হাসপাতালে বাংলাদেশ খেলাফত ছাত্র মজলিস

'দুর্নীতিবাজদের প্রতি কোনো সহানুভূতি দেখানো হবে না'

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
ফাইল ছবি

সম্প্রতি সরকারের বর্তমান ও সাবেক উচ্চ পর্যায়ের একাধিক কর্মকর্তার দুর্নীতির খবর সামনে আসায় তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযান শুরুর কথা বলা হয়েছে। এবার মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেনও জানালেন দুর্নীতিবাজদের বিষয়ে কোনো সহানুভূতি দেখানো হবে না। তবে প্রশাসনের এই শীর্ষ কর্মকর্তা মনে করেন, প্রশাসনের হাতেগোনা কয়েকজন কর্মকর্তা দুর্নীতি করে, আর বাকি সবাই বিব্রত হয়।

সোমবার (১ জুলাই) সচিবালয়ে মন্ত্রিসভা বৈঠকের ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। এর আগে সকালে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে মন্ত্রিসভা বৈঠক হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এতে সভাপতিত্ব করেন।

সচিব বলেন, ‘সরকারের পক্ষ থেকে অবস্থানটা পরিষ্কার হয়েছে যে, দুর্নীতির সঙ্গে যারা জড়িত তাদের বিষয়ে কোনো সহানুভূতি দেখানো হবে না এবং দেখানো হচ্ছে না। এটা আপনারা খেয়াল করেছেন। সেটি আমরা এখন অনুসরণ করছি। সেটিই আমরা এখন সিরিয়াসলি ফলো করছি। তাহলে আপনি বলতে পারেন ফাঁকে ফাঁকে কেন (দুর্নীতি) হচ্ছে। দুর্নীতিটা এত কাঠামোর মধ্যে থাকার পরও হচ্ছে। এটা সব সমাজে সব জায়গায় হয়।’

মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘সরকারের প্রশাসন যন্ত্র দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার ব্যাপারে কেউ কোনো রকম বাধা দেয়নি, সরকারের সব মেকানিজম এই দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে সবসময় সহযোগিতা করছে।’

সচিব বলেন, ‘কোনো একটা জায়গায় দুর্নীতি প্রমাণিত হয়েছে, কিন্তু ছেড়ে দেওয়া হয়েছে, এমন কোনো তথ্য আমার কাছে নেই। এমন কোনো বিষয় থাকলে আমার নজরে আনেন। আমি আবার তদন্তের ব্যবস্থা করবো। সেটি আমি আপনাদের বলতে পারি।’

সরকারি কর্মচারীদের পাঁচ বছর পরপর সম্পদের হিসাব দেওয়ায় বিধান থাকা ১৯৬৯ সালে সরকারি কর্মচারী আচরণ বিধিমালা এখনো কার্যকর আছে কি না? জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এ বিষয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে কোনো অ্যাকশন তারা নিয়েছে কি না? কোনো সার্কুলার দিয়েছে কি না, সেটি আমি জেনে নিই।’

এনএ/


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ