মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪ ।। ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ২৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
সৌদির সেবা কোম্পানির সঙ্গে হজ এজেন্সির চুক্তির নির্দেশনা মহেশখালী থানার বিশেষ অভিযানে পরোয়ানাভুক্ত ১১ জন আসামি গ্রেফতার বৃষ্টির সময় কাবা প্রাঙ্গণে নামাজ আদায় ওমরা পালনকারীদের নিউ বসুন্ধরা রিয়েল এস্টেট গ্রাহকদের মূলধন ফেরত পাওয়ার দাবিতে সংবাদ সম্মেলন মাওলানা আতহার আলীকে বাদ দিয়ে জাতীয় ইতিহাস রচিত হতে পারে না: ধর্ম উপদেষ্টা জরুরি সভা ডাকল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন কক্সবাজারে উৎসবমুখর পরিবেশে রোপা আমন ধান কাটা শুরু চাঁদপুর হিফজুল কুরআন প্রতিযোগিতায় জামিয়া ইসলামিয়া দারুস সুন্নাহর সাফল্য বগুড়ায় আন্দোলনে নিহত রিপনের মরদেহ কবর থেকে উত্তোলন কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক ইসলামী মহাসম্মেলন অনুষ্ঠিত

পাকিস্তানে কমলো জ্বালানি তেলের দাম

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: পাকিস্তানে আজ শুক্রবার থেকে কমেছে সব ধরনের জ্বালানি তেলের দাম। জনগণকে স্বস্তি দিতে গতকাল বৃহস্পতিবার জ্বালানি তেলের দাম কমানোর ঘোষণা দেন প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরীফ। স্থানীয় সম্প্রচারমাধ্যম জিও নিউজ এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, আন্তর্জাতিক বাজারে দাম কমায় জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ করেছে দেশটি। নতুন ঘোষণা অনুযায়ী, পাকিস্তানে পেট্রোলের দাম প্রতি লিটারে ১৮ দশমিক ৫০ রুপি, ডিজেলের দাম ৪০ দশমিক ৫৪ রুপি, কেরোসিন তেলের দাম ৩৩ দশমিক ৮১ রুপি এবং হালকা ডিজেল তেলের দাম ৩৪ দশমিক ৭১ রুপি কমানো হয়েছে।

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন পাক প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ। ভাষণে জ্বালানি তেলের দাম কমানোর ঘোষণা দেওয়ার আগে পাকিস্তান তেহরিক-ই ইনসাফের (পিটিআই) সমালোচনা করেন তিনি।

শাহবাজ বলেন, ‘আমরা উত্তরাধিকারসূত্রে আগের সরকারের কাছ থেকে একটি সংকটপূর্ণ অর্থনীতি পেয়েছি। তারা আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) সঙ্গে করা চুক্তি মানেনি। সরকারি কোষাগার খালি হওয়া সত্ত্বেও তারা জ্বালানির দাম কমিয়েছে। শুধুমাত্র আমাদের অসুবিধায় ফেলতে তারা এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছিল।’ এ সময় পেট্রোলিয়াম পণ্যের ওপর শুল্ক বাড়ানোর সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসার কথাও জানান শাহবাজ।

উল্লেখ্য, আইএমএফ’র সঙ্গে একটি ঋণ চুক্তিতে পৌঁছেছে পাক সরকার। এতে অতিরিক্ত ১২০ কোটি ডলারের পাশাপাশি আরও অর্থ ছাড় পাবে দেশটি। এ চুক্তিকে পাকিস্তানের জন্য একটি মাইলফলক হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। আগামী এক বছরের মধ্যে ঋণ পরিশোধ ও আমদানি ব্যয় মেটাতে পাকিস্তানের প্রয়োজন চার হাজার কোটি ডলারের বেশি। আইএমএফের ফান্ডের কারণে এসব ঋণ পরিশোধের সুযোগ রয়েছে দেশটির কাছে।

-এটি


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ