আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: হঠাৎ করেই এক সপ্তাহের বেশি সময় ধরে ঊর্ধ্বমুখী আমদানি করা ও দেশীয় পেঁয়াজের বাজার। ইতিমধ্যেই দাম বেড়ে প্রায় হাফ সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছে মসলাজাতীয় নিত্যপ্রয়োজনীয় এ পণ্য।
তবে দেশের বিভিন্ন স্থানে প্রশাসনের তদারকি ও বন্দর দিয়ে আগের তুলনায় আমদানি বাড়ায় দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দরে পেঁয়াজের দাম কমতে শুরু করেছে। একদিন আগেও বন্দরে প্রতি কেজি পেঁয়াজ পাইকারীতে (ট্রাক সেল) ৪৭ টাকা কেজি দরে বিক্রি হলেও তা কমে ৪৬ টাকায় নেমেছে।
এ ছাড়া দুর্গাপূজা উপলক্ষে হিলিসহ দেশের সব কটি বন্দরে ৪-৬দিন মেয়াদে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকবে। এ কারণে দেশের মোকামগুলোতে অনেক ব্যবসায়ী পেঁয়াজ কিনে মজুত করছিলেন। সব মিলিয়ে পেঁয়াজের চাহিদা বৃদ্ধি ও সে তুলনায় সরবরাহ না থাকায় দাম বৃদ্ধি পেয়েছিল। সপ্তাহের ব্যবধানে ৩০টাকা কেজির পেঁয়াজ বাড়তে বাড়তে ৪৭ টাকায় দাঁড়িয়েছিল।
ব্যবসায়ীরা জানান, সম্প্রতি বন্দর দিয়ে পেঁয়াজের আমদানি আগের তুলনায় কিছুটা বেড়েছে। একইসঙ্গে দামের ঊর্ধ্বগতি রুখতে দেশের বিভিন্ন স্থানে পেঁয়াজের বাজারগুলোতে প্রশাসন তদারকিতে নেমেছেন, ভ্রাম্যমাণ আদালত অভিযান পরিচালনা করে জরিমানা করছেন। যার কারণে মোকামগুলোতে বেশি দামে পেঁয়াজ কিনতে চাইছে না। এর প্রভাবে চাহিদা কমায় দাম কমতে শুরু করেছে। এ ছাড়া অনেকেই প্রচুর পেঁয়াজ কেনার ফলে চাহিদা কমে দামের ওপর প্রভাব পড়ছে।
এনটি