আন্তর্জাতিক ডেস্ক: রমজানের শেষ দশকে মসজিদুল হারাম ও মসজিদে নববীতে ইবাদতকারীদের উপস্থিতির কথা মাথায় রেখে বাড়তি প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করেছে হারামান কর্তৃপক্ষ। এর ধারাবাহিকতায় একটি সমন্বিত অপারেটিং সিস্টেম চালু করা হয়েছে যা চব্বিশ ঘন্টা কাজ করছে।
মসজিদুল হারামে পরিষ্কার-পরিছন্নতা, স্যানিটাইজার ইত্যাদির কাজ বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। হারাম শরীফে যাওয়া-আসার জন্য আলাদা আলাদা রাস্তা নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে এবং অসুস্থদের জন্য বিশেষ রাস্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
মাতাফ প্রাঙ্গণ এবং অন্যান্য খালি জায়গায় জমজমের পানি বিতরণের প্রতি বিশেষ নজর দেওয়া হচ্ছে।
শেষ দশককে সামনে রেখে জেনারেল প্রেসিডেন্সির আওতাধীন সমস্ত উপ-কমিটি এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ তাদের দায়িত্ব পালনে বিশেষ মনোযোগ দিয়েছেন। মানুষের ভিড় এড়ানো ও সব ধরনের স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সতর্কতার প্রতি আরও গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।
জেনারেল প্রেসিডেন্সির দেওয়া তথ্যমতে মসজিদুল হারামকে প্রতিদিন দশবার ধুয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে। এর জন্য কর্তৃপক্ষ নারী ও পুরুষের সমন্বয়ে চার হাজার স্বেচ্ছাসেবী নিয়োগ দিয়েছেন।
হারামাইনে প্রতিবার পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজে ৮০ হাজার লিটারেরও বেশি বিশেষ উপাদান ১ হাজার ৬ শত লিটার আতর ব্যবহার করা হচ্ছে।
আল আরাবিয়া ডট নেট থেকে অনুবাদ নুরুদ্দীন তাসলিম।
এনটি