মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪ ।। ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ২৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
সৌদির সেবা কোম্পানির সঙ্গে হজ এজেন্সির চুক্তির নির্দেশনা মহেশখালী থানার বিশেষ অভিযানে পরোয়ানাভুক্ত ১১ জন আসামি গ্রেফতার বৃষ্টির সময় কাবা প্রাঙ্গণে নামাজ আদায় ওমরা পালনকারীদের নিউ বসুন্ধরা রিয়েল এস্টেট গ্রাহকদের মূলধন ফেরত পাওয়ার দাবিতে সংবাদ সম্মেলন মাওলানা আতহার আলীকে বাদ দিয়ে জাতীয় ইতিহাস রচিত হতে পারে না: ধর্ম উপদেষ্টা জরুরি সভা ডাকল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন কক্সবাজারে উৎসবমুখর পরিবেশে রোপা আমন ধান কাটা শুরু চাঁদপুর হিফজুল কুরআন প্রতিযোগিতায় জামিয়া ইসলামিয়া দারুস সুন্নাহর সাফল্য বগুড়ায় আন্দোলনে নিহত রিপনের মরদেহ কবর থেকে উত্তোলন কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক ইসলামী মহাসম্মেলন অনুষ্ঠিত

ওসি-এসআইসহ ১৪ পুলিশের নামে মামলা

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: হত্যা মামলার আসামিকে অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দেয়ার কথা বলে ঘুষ দাবি ও পুলিশ হেফাজতে থাকা আসামিকে নির্যাতনের অভিযোগে কিশোরগঞ্জের ভৈরব থানার দুইজন পরিদর্শক, আটজন এসআই ও চারজন কনস্টেবলের বিরুদ্ধে আদালতে পৃথক দুটি মামলা হয়েছে।

গতকাল বুধবার (২৬ জুন) ভৈরব উপজেলা সদরের ভৈরবপুর দক্ষিণপাড়া গ্রামের শেখ সাদিয়া সুলতানা ও একই এলাকার শেখ শাহানাজ আক্তার সুমনা বাদি হয়ে কিশোরগঞ্জের জেলা ও দায়রা জজ আদালতে মামলা দুটি দায়ের করেন।

জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মুহা. সায়েদুর রহমান মামলা দুটির প্রাথমিক অনুসন্ধান ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য জেলা পুলিশ সুপার এবং দুর্নীতি দমন কমিশন, ময়মনসিংহ সমন্বিত কার্যালয়ে সকল কাগজপত্র পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন।

মামলায় ভৈরব থানার এসআই আনোয়ার হোসেন মোল্লা, পরিদর্শক তদন্ত মো. বাহালুল হক খান ও পরিদর্শক মুখলেছুর রহমানকে আসামি করা হয়। মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০১৫ সালের ৫ জানুয়ারি সাদিয়ার ভাই শেখ আশরাফুল আলম বিজনকে ভৈরব থানার একটি মামলায় সন্দেহভাজন আসামি হিসেবে আটক করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠায় পুলিশ।

ওই বছরের ১১ মার্চ হাইকোর্ট থেকে জামিনে মুক্তি পান বিজন। এ মামলায় কারাগারে থাকার সময় সংঘটিত অন্য একটি হত্যা মামলায় তাকে আটক করে কারাগারে পাঠায় পুলিশ। পরে এ মামলায় জামিন পেয়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ চলতি বছরের ১৪ জানুয়ারি বিকেলে ভৈরব থানায় যান বিজন।

ওই সময় ভৈরব থানার এসআই ও দুই পরিদর্শক হত্যা মামলার অভিযোগ থেকে অব্যাহতি পেতে তার কাছে এক লাখ টাকা ঘুষ দাবি করেন। টাকা দিতে রাজি না হওয়ায় তার বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দেয়া হয়।

অপরদিকে শেখ আশরাফুল আলম বিজনের স্ত্রী শেখ শাহনাজ আক্তার সুমনার দায়েরকৃত মামলায় পুলিশ হেফাজতে থাকা অবস্থায় নির্যাতনের অভিযোগে ভৈরব থানার দুইজন পরিদর্শক, আটজন এসআই ও চারজন কনস্টেবলকে আসামি করা হয়েছে।

-এএ


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ