মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪ ।। ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ২৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
সৌদির সেবা কোম্পানির সঙ্গে হজ এজেন্সির চুক্তির নির্দেশনা মহেশখালী থানার বিশেষ অভিযানে পরোয়ানাভুক্ত ১১ জন আসামি গ্রেফতার বৃষ্টির সময় কাবা প্রাঙ্গণে নামাজ আদায় ওমরা পালনকারীদের নিউ বসুন্ধরা রিয়েল এস্টেট গ্রাহকদের মূলধন ফেরত পাওয়ার দাবিতে সংবাদ সম্মেলন মাওলানা আতহার আলীকে বাদ দিয়ে জাতীয় ইতিহাস রচিত হতে পারে না: ধর্ম উপদেষ্টা জরুরি সভা ডাকল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন কক্সবাজারে উৎসবমুখর পরিবেশে রোপা আমন ধান কাটা শুরু চাঁদপুর হিফজুল কুরআন প্রতিযোগিতায় জামিয়া ইসলামিয়া দারুস সুন্নাহর সাফল্য বগুড়ায় আন্দোলনে নিহত রিপনের মরদেহ কবর থেকে উত্তোলন কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক ইসলামী মহাসম্মেলন অনুষ্ঠিত

প্রতিদিন পাঠে রিজিকের অভাব দূর করবে যে সুরা

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আবদুল্লাহ আফফান

মানব জীবনের অন্যতম সমস্যা হচ্ছে অভাব। মানুষের চাওয়া পাওয়ার শেষ নেই, তাই অভাব মানুষের পিছু ছাড়ে না। একটি অভাব দূর করার পর জন্ম নেয় আরেক অভাব।

হযরত মুহাম্মদ সা. তার উম্মতকে বলে দিয়েছেন অভাব থেকে মুক্তির উপায়। দেখিয়েছেন জীবনে চলার পথ। যে রাসূল সা. এর দেখানো পথে চলবে কোন দিন তার অভাব আসবে না।

হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রা. বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি প্রতিদিন রাতে সুরা ওয়াক্বিয়াহ তেলাওয়াত করবে তাকে কখনো দরিদ্রতা স্পর্শ করবে না।

অন্য এক হাদিসে আছে, সুরা ওয়াকিয়াহ হলো ধনাঢ্যতার সুরা, সুতরাং তোমরা নিজেরা তা পড় এবং তোমাদের সন্তানদেরও এ সুরার শিক্ষা দাও।

অন্য এক বর্ণনায় আছে: তোমাদের নারীদের এ সুরার শিক্ষা দাও। আম্মাজান হজরত আয়েশা রা. কে এ সুরা তেলাওয়াত করার জন্য আদেশ করা হয়েছিল। তাছাড়া এ সুরা শারিরিক সুস্থতা রক্ষা ও অসুস্থতা দূরীকরণেও উপকারী।

এমনকি বর্ণিত আছে, হজরত ইবনে মাসউদ রা. কে যখন তার সন্তানদের জন্য একটি দিনারও রেখে না যাওয়ার কারণ জিজ্ঞেস করা হলো তখন তিনি উত্তরে বলেছিলেন, তাদের জন্য আমি সুরা ওয়াকিয়াহ রেখে গেলাম।

আরআর


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ