আব্দুল্লাহ আফফান
আওয়ার ইসলাম
হযরত উসমান রা. খিলাফতে রাশেদা’র তৃতীয় খলীফা। তার ব্যক্তিগত চরিত্রে ‘খলীফায়ে রাশেদ’ হওয়ার সব বৈশিষ্ট্যই পূর্ণ মাত্রায় বর্তমান ছিল। তিনি স্বভাবতঃই পবিত্রচরিত্র,বিশ্বাসপরায়ণ,সত্যবাদী, ন্যায়নিষ্ঠ, সহনশীল এবং দরিদ্র-সহায় ছিলেন। চলুন তার ১০টি অমীয় বাণী জেনে নেই-
১. দুনিয়াকে যে যত বেশি চিনেছে সে এর থেকে ততবেশি নিস্পৃহি হয়েছে
২. মুখ বন্ধ করে ফেলাই ক্রোধের সর্বত্তোম চিকিৎসা
৩. জিহ্বার স্খলন পদস্খলনের চেয়েও বেশী বিপদজনক
৪. মানুষের হক সম্পর্কে যে ব্যক্তি সচেতন নয়, সে আল্লাহর হক সম্পর্কে সচেতন হতে পারে না।
৫. শান্তির সাথে জীবন যাপন করার পরও যে ব্যক্তির আকাঙ্খা মিটে না,তার পক্ষে তৃপ্ত হওয়া সম্ভব না।
৬.যত দুরবস্থায়ই পতিত হও না কেন আদর্শের ক্ষেত্রে পরাজয় বরণ করোনা।
৭. নিজের বোঝা যতই কম হোক না কেন তা অন্যের উপর চাপাতে চেষ্টা করোনা
৮. আমল বিহীন এলেম অনেক সময় উপকারী হতে পারে কিন্ত এলেম বিহীন আলম কখনো ইপকারী হয় বলে আমার জানা নেই।
৯. হে মানব সকল আল্লাহপাক তোমাদিগকে তার আনুগত্যের জন্যই সৃষ্টি করেছেন,তোমরা কিনা অন্যের আনুগত্য করতে উৎসাহ বোধ কর।
১০. পার্থিব জীবনের ভোগবিলাশ অনন্তজীবনের প্রাপ্য হ্রাস করে দেয়।
হজরত আলী রা.-এর ১০টি অমীয় বাণী
আরএম/