আওয়ার ইসলাম: সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কের কাছে কথিত রাসায়নিক হামলার জবাবে মি. ট্রাম্প হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে সিরিয়ায় ক্ষেপণাস্ত্র আক্রমণের জন্যে রাশিয়াকে প্রস্তুত থাকার কথা বলেছেন।
সিরিয়া যুদ্ধে যেসব সমরাস্ত্র ব্যবহার করা হবে সেগুলো যুদ্ধজাহাজ, জঙ্গিবিমান ও ডুবোজাহাজ থেকে নিক্ষেপ করা হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র যে ধরনের আক্রমণের পরিকল্পনা করছে তাতে ব্রিটেন ও ফ্রান্সের সহযোগিতা নেওয়া হবে বলে ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে।
হামলা করা হবে সিরিয়ার বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার বাইরে থেকে। সিরিয়ার বিরুদ্ধে অংশ নেয়া দেশগুলোর যুদ্ধবিমান থেকে হামলা চালানো হবে। রিমোট কন্ট্রোলার দ্বারা নিয়ন্ত্রিত ড্রোনের সাহায্যেও হামলা চালাতে পারে দেশগুলো।
তাদের এ হামলার তীব্র প্রতিরোধ গড়ে তোলার ঘোষণাও এসেছে রুশ কর্মকর্তাদের থেকে। তারা জানিয়েছেন, সিরিয়া আকাশসীমায় ছোড়া ক্ষেপণাস্ত্রগুলো গুলি করে মাটিতে নামিয়ে আনা হবে এবং তাদের আক্রমণের ঘাঁটিগুলোও ধ্বংস করে দেয়া হবে।
যুদ্ধে অংশ নেয়া শক্তিধর দেশগুলো হামলার প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারবে রাশিয়া-সিরিয়া? তাদের হামলার জবাব কতটুকু দিতে পারবেন, এ প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে।
৬০,০০০ কোটি ডলার বাজেট নির্ধারণ করেছে যুক্তরাষ্ট্র প্রতিরক্ষা বোর্ড। এ বিপুল শক্তির সামনে রাশিয়া-সিরিয়ার বাজেটের পরিমাণ নগন্য বলে ধারণা করা হচ্ছে।
আরো পড়ুন : ‘জয় মাতা দি’ বলতে ইমামকে মারধর