আওয়ার ইসলাম: শেয়ারের সাম্প্রতিক দরবৃদ্ধির নেপথ্যে অপ্রকাশিত কোনো মূল্যসংবেদনশীল তথ্য নেই বলে জানিয়েছে ইমাম বাটন ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) কর্তৃপক্ষের চিঠির জবাবে এ তথ্য দেয় কোম্পানিটি।
বাজার পর্যবেক্ষণে দেখা গেছে, ডিএসইতে তিন সপ্তাহের ব্যবধানে ইমাম বাটনের শেয়ারদর বেড়েছে ৩২ দশমিক ৮৪ শতাংশ। ২০১৭ সালের ২৭ ডিসেম্বর কোম্পানিটির শেয়ারদর ছিল ৩৩ টাকা ৮০ পয়সা। ২১ জানুয়ারি তা ৪৪ টাকা ৯০ পয়সায় উন্নীত হয়।
লোকসানের কারণে ৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৭ হিসাব বছরের জন্য কোনো লভ্যাংশ দেয় নি ইমাম বাটন। গেল হিসাব বছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ৩৮ পয়সা, যেখানে আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ৯০ পয়সা। ৩০ জুন এর শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়ায় ৬ টাকা ২২ পয়সায়।
চলতি হিসাব বছরের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) ১৫ পয়সা লোকসান দেখিয়েছে ইমাম বাটন। যেখানে আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ২৪ পয়সা। ৩০ সেপ্টেম্বর এর এনএভিপিএস ৬ টাকা ৭ পয়সায়।
২০১৬ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরেও কোনো লভ্যংশ দেয় নি প্রতিষ্ঠানটি।
ডিএসইতে সর্বশেষ ৪৩ টাকায় ইমাম বাটনের শেয়ার লেনদেন হয়। গত এক বছরে শেয়ারটির সর্বোচ্চ দর ছিল ৪৫ টাকা ৫০ পয়সা ও সর্বনিম্ন ১২ টাকা ৯০ পয়সা।
ইজতেমার পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতায় অনন্য দৃষ্টান্ত ‘সাফাই জামাত’