শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ ।। ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ২০ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
‘প্রকৃতপক্ষে ভুল হলে ক্ষমা চাইতে প্রস্তুত আ.লীগ’ সিইসিসহ নবনিযুক্ত নির্বাচন কমিশনাররা শপথ নেবেন রোববার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য হলেন মুন্সিগঞ্জের নিরব ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু বাজারে এলো ইনফিনিক্সের সবচেয়ে স্লিম স্মার্টফোন বৈষম‌বিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলন: বেঁচে ফেরার আশা করেনি সানিয়াত মুসলিম কমিউনিটি কমলগঞ্জ উপজেলা শাখার কমিটি গঠন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন: অর্থের অভাবে অনেক আহতের হচ্ছে না চিকিৎসা কোটি টাকার সহায়তা নিয়ে ফিলিস্তিনিদের পাশে হাফেজ্জী চ্যারিটেবল সোসাইটি ফরিদপুরে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ‘কুরআন সবক অনুষ্ঠান’র উদ্বোধন

৫০০’র বেশি পোশাক কারখানায় অর্থায়ন করেছে এক্সিম ব্যাংক

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: এক্সিম ব্যাংক চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদার বলেছেন, বেসরকারিখাতের শরীয়াহ-ভিত্তিক এক্সিম ব্যাংক এ পর্যন্ত দেশের ৫শর বেশি পোশাক কারখানায় অর্থায়ন করেছে। আর এসব প্রতিষ্ঠানে কর্মসংস্থানের সুযোগ হয়েছে সাড়ে চার থেকে ৫ লাখ মানুষের।

তিনি বলেন, দেশের ১৬ কোটি মানুষের মধ্যে ৫ কোটি কর্মজীবী। এই ৫ কোটির মধ্যে ৪ কোটিরই কর্মসংস্থান হয়েছে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে। আর এসব প্রতিষ্ঠানে অর্থায়ন করেছে দেশের বেসরকারি ব্যাংকগুলো। পোশাক কারখানা ছাড়াও চামড়াশিল্প, খাদ্য দ্রব্যসহ বিভিন্ন ধরনের ছোটবড় শিল্পে অর্থায়ন করেছে এসব ব্যাংক।

বলা যায়, সরাসরি অথবা পেছনে থেকে ৩৫ থেকে ৪০ লাখ মানুষের কর্মসংস্থানের হয়েছে বেসরকারি ব্যাংকের অর্থে।

“এক্সপোর্ট ইম্পোর্ট ব্যাংক অব বাংলাদেশ লিমিটেড” (এক্সিম ব্যাংক) নামে যাত্রা শুরু করেছে ১৯৯৯ সালের ৩ আগস্ট । বর্তমানে বাংলাদেশের অন্যতম একটি শরীয়াহ-ভিত্তিক বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক।

নজরুল ইসলাম মজুমদার ব্যাংকটির চেয়ারম্যান। পাশাপাশি তিনি ব্যাংক মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকস (বিএবি) এর চেয়ারম্যানের দায়িত্বও পালন করছেন।

নজরুল ইসলাম মজুমদার বলেন, মানুষের হাতে এখন টাকা আছে। এমনকি পোশাক কারখানার কোনো শ্রমিকের বেতনও আর ৫ হাজার টাকা নিচে নেই। প্রতিবছর আমাদের দেশ থেকে ৩০ বিলিয়ন ডলারের পোশাক রপ্তানি হচ্ছে।

‘বেসরকারি ব্যাংকের কুফলের চেয়ে সুফল অনেক বেশি’ বলে দাবি করেন এই ব্যাংক মালিক। খেলাপি ঋণ ব্যাংকিং খাতে কুফল বয়ে আনে একথা সত্য। তবে অনেক সময় ব্যাংক ঋণ নেওয়ার পর প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণেও অনেকের ব্যবসা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। আগুন লাগা, বিদেশি ক্রেতাদের অর্ডার বাতিল করা, পার্টনারদের বিভেদ, শিল্প কারখানা ভাগ হয়ে যাওয়া ইত্যাদি কারণে অনেকে ঋণখেলাপি হয়ে যান।


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ