জানা যায়, হোটেলটি ২০১৮ সালে মধ্যে উদ্বোধন করা হবে। এই হোটেলে মুসলমানদের পাশাপাশি অমুসলিমদেরও সেবা প্রদান করা হবে।
অমুসলিম গেস্টদের হোটেলে গ্রহণ করার পর হোটেলের রুমগুলো হালাল নিশ্চিতকরণের জন্য বিশেষভাবে পরিষ্কার করা হবে।
হোটেলের সকল খাবার হালাল এবং বৈধ পন্থায় সেবা পরিবেশন করা হবে। তবে সম্প্রীতি বজায় রাখতে অমুসলিম গেস্টদের জন্য শুধুমাত্র তাদের জন্য নির্ধারিত বিশেষ কক্ষে শুকরের মাংসও রাখা হবে।
মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরের প্রাণকেন্দ্রে পেট্রোনাস টুইন টাওয়ারের অদূরে প্রথম হালাল হোটেলটির অবস্থান।
হালাল সার্টিফিকেশন পরিচালক সারাজ উদ্দিন সাহিমী বলেন, ২০১২ সাল থেকে এ পর্যন্ত মালয়েশিয়ার হোটেল এবং রেস্টুরেন্টে গুলোয় হালাল সার্টিফিকেট সংগ্রহের সংখ্যা ৩০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
মালয়েশিয়ার মোট জনসংখ্যার প্রায় ৬০ ভাগ মুসলমান এবং হালাল পর্যটন এই দেশের অন্যতম লাভজনক এবং ক্রমবর্ধমান শিল্প।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে মালয়েশিয়ার পর্যটন শিল্পের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পেয়েছে। পর্যটন খাতে রাজস্ব আয়ের দিক থেকে এই দেশটি দ্বিতীয় স্থানে অবস্থান করছে। ২০০৮ সালে সালে পর থেকে মালয়েশিয়ার পর্যটন শিল্পের আয় অতি মাত্রায় বৃদ্ধি পেয়েছে।