মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪ ।। ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ২৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
সৌদির সেবা কোম্পানির সঙ্গে হজ এজেন্সির চুক্তির নির্দেশনা মহেশখালী থানার বিশেষ অভিযানে পরোয়ানাভুক্ত ১১ জন আসামি গ্রেফতার বৃষ্টির সময় কাবা প্রাঙ্গণে নামাজ আদায় ওমরা পালনকারীদের নিউ বসুন্ধরা রিয়েল এস্টেট গ্রাহকদের মূলধন ফেরত পাওয়ার দাবিতে সংবাদ সম্মেলন মাওলানা আতহার আলীকে বাদ দিয়ে জাতীয় ইতিহাস রচিত হতে পারে না: ধর্ম উপদেষ্টা জরুরি সভা ডাকল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন কক্সবাজারে উৎসবমুখর পরিবেশে রোপা আমন ধান কাটা শুরু চাঁদপুর হিফজুল কুরআন প্রতিযোগিতায় জামিয়া ইসলামিয়া দারুস সুন্নাহর সাফল্য বগুড়ায় আন্দোলনে নিহত রিপনের মরদেহ কবর থেকে উত্তোলন কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক ইসলামী মহাসম্মেলন অনুষ্ঠিত

স্নোডেনের দাবি, বিন লাদেন বেঁচে আছেন

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

ladenচাঞ্চল্যকর দাবি করলেন সাবেক মার্কিন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা (সিআইএ) ও জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থা এনএসএর কর্মকর্তা এডওয়ার্ড স্নোডেন। ২০১১ সালের ২ মে মার্কিন কম্যান্ডোদের অভিযানে মারা যায়নি ওসামা বিন লাদেন। বরং ওসামা বিন লাদেন নাকি জীবিতই আছেন। শুধু তাই নয়, লাদেনের জীবনধারণের জন্য নিয়মিত মাসোহারা দিচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। এই বিষয়ে স্নোডেনের কাছে প্রমাণ রয়েছে বলেও দাবি করেছেন তিনি। খবর আজকালের।

রবিবার মস্কোর একটি সংবাদপত্রকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এই দাবি করেন রাশিয়ায় রাজনৈতিক আশ্রয় পাওয়া স্নোডেন। তিনি বলেছেন, ‘‌বর্তমানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অন্তর্ভুক্ত কোনও একটি দ্বীপে সপরিবারে আত্মগোপন করে আছে লাদেন। তাকে পাহারা দিচ্ছে মার্কিন গুপ্তচর সংস্থা সিআইএ। পাশাপাশি প্রতি মাসে তার অ্যাকাউন্টে টাকা দিচ্ছে গুপ্তচর এই সংস্থাটি। ’

স্নোডেন আরও বলেছেন, ‘আমার কাছে প্রমাণ আছে। সরকার সরাসরি টাকা দেয় না। প্রতি মাসে ব্যবসায়ী ও কিছু সংস্থার মাধ্যমে লাদেনের অ্যাকাউন্টে টাকা পাঠানো হয়। এখন সে ঠিক কোথায় আছে, সেটা সঠিকভাবে বলতে পারব না। তবে সিআইএ–র তত্ত্বাবধানে ২০১৩ সাল পর্যন্ত বাহামা দ্বীপপুঞ্জে ছিল এই সন্ত্রাসবাদী। সঙ্গে তার পাঁচ স্ত্রী ও ছেলেমেয়ে ছিল। ’

২০১১ সাল থেকে স্নোডেন মার্কিন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা (সিআইএ) ও জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থা এনএসএর সঙ্গে কাজ করতেন। এই তরুণ এনএসএর গোয়েন্দা নজরদারি কর্মসূচির বেআইনি কার্যকলাপ ধরে ফেলেন এবং সংগ্রহ করে ফেলেন এনএসএর বিপুল পরিমাণ তথ্য। সেই খবর ফাঁস হতেই হইচই পড়ে যায়। এরপর আমেরিকা ছেড়ে হংকং পালিয়ে যান স্নোডেন।

পরে তার সঙ্গে যোগাযোগ ঘটে উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জের, যিনি লন্ডনে ইকুয়েডরের দূতাবাসে এর আগেই আশ্রয় নিয়েছিলেন। তারপর থেকেই মস্কোয় রাজনৈতিক আশ্রয়প্রার্থী হিসাবে রয়েছেন স্নোডেন।

আরআর


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ