শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ ।। ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ২০ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
মসজিদে নববীর আদলে হবে আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদ: ধর্ম উপদেষ্টা খাগড়াছড়ি প্রেস ক্লাবের সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত নতুন নির্বাচন কমিশনকে বিগত কমিশন থেকে শিক্ষা নিতে হবে: মুফতী ফয়জুল করীম লালপুরে যুবলীগ নেতার বিরুদ্ধে জমি দখল ও বাড়ি ভাংচুরের অভিযোগ জনতার চেয়ারম্যান সৈয়দ তালহাকে সুনামগঞ্জ ৩ আসনে জমিয়তের প্রার্থী ঘোষণা কুরআন-হাদিসের ভিত্তিতেই হতে হবে সংস্কার: বায়তুল মোকাররমের খতিব ইসলামী সঙ্গীত সম্রাট আইনুদ্দীন আল আজাদ রহ.-এর বাবার ইন্তেকাল কুরআন-সুন্নাহর আইন ছাড়া দেশে শান্তি আসবে না : মাওলানা হাবিবুল্লাহ মিয়াজী শীত ও শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাস ফ্যাসিবাদ বারবার ফিরে আসবে, সতর্ক থাকতে হবে: গৃহায়ন ও গণপূর্ত উপদেষ্টা

৩ লাখ শরণার্থীকে আশ্রয় দেবে জার্মানি

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

syria7আওয়ার ইসলাম: চলতি বছর ৩ লাখ শরণার্থীকে আশ্রয় দিতে যাচ্ছে জার্মানি। দেশটির অভিবাসন ও শরণার্থী বিষয়ক কার্যালয়ের (বিএএমএফ) প্রধান ফ্রাংক জুয়েরগেন ওয়েইসি এক সাক্ষাৎকারে স্থানীয় সংবাদমাধ্যম বিল্ড এএম সন্তাগকে এ তথ্য জানিয়েছেন। রোববার পত্রিকাটিতে এ সাক্ষাৎকার প্রকাশিত হয়েছে।

ফ্রাংক জুয়েরগেন বলেন, ‘আমরা চলতি বছর আড়াই থেকে তিন লাখ শরণার্থীর জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছি।’

তিনি বলেন, যদি সম্ভাব্য সংখ্যার চেয়ে বেশি শরণার্থী চলে আসে তাহলে সেটা তার দপ্তরের ওপর বাড়তি চাপ সৃষ্টি করবে। তবে এই পরিস্থিতিতে মোটেও চিন্তিত নন তিনি। কারণ এ বছর হয়তো তিন লাখেরও কম শরণার্থী আসবে জার্মানিতে।

জুয়েরগেন জানান, ২০১৫ সালে জার্মানিতে আগের ধারণার চাইতে কম সংখ্যক শরণার্থী আশ্রয় পেয়েছে। কারণ এদের মধ্যে অনেকেই দুইবার আবেদন করেছে এবং অনেকেই অন্যত্র চলে গেছেন।

তিনি বলেন, ‘শরণার্থীদের সঠিক সংখ্যা আমরা শিগগিরই জানাব। তবে এটা নিশ্চিত গত বছর ১০ লাখের কম শরণার্থী জার্মানিতে এসেছে।’

তিনি জানান, নতুন করে আসা শরণার্থীদের শ্রমবাজারে প্রবেশ করানোর জন্য দীর্ঘ সময় ও প্রচুর অর্থের প্রয়োজন। ইতিমধ্যে যেসব শরণার্থী জার্মানিতে আশ্রয় নিয়েছেন, তাদের ৭০ শতাংশই চাকরির জন্য প্রস্তুত। কিন্তু কোনো চাকরি পাওয়ার আগ পর্যন্ত এদের অধিকাংশকে সামাজিক নিরাপত্তা সুবিধার ওপর নির্ভর করতে হবে।

প্রসঙ্গত, ইউরোপে আসা শরণার্থীদের একটি বড় অংশ জার্মানিতে আশ্রয় নিয়েছে। এসব শরণার্থীদের অধিকাংশ এসেছে যুদ্ধবিধ্বস্ত সিরিয়া, ইরাক ও আফগানিস্তান থেকে।

এআর


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ