শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ ।। ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ২০ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
মসজিদে নববীর আদলে হবে আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদ: ধর্ম উপদেষ্টা খাগড়াছড়ি প্রেস ক্লাবের সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত নতুন নির্বাচন কমিশনকে বিগত কমিশন থেকে শিক্ষা নিতে হবে: মুফতী ফয়জুল করীম লালপুরে যুবলীগ নেতার বিরুদ্ধে জমি দখল ও বাড়ি ভাংচুরের অভিযোগ জনতার চেয়ারম্যান সৈয়দ তালহাকে সুনামগঞ্জ ৩ আসনে জমিয়তের প্রার্থী ঘোষণা কুরআন-হাদিসের ভিত্তিতেই হতে হবে সংস্কার: বায়তুল মোকাররমের খতিব ইসলামী সঙ্গীত সম্রাট আইনুদ্দীন আল আজাদ রহ.-এর বাবার ইন্তেকাল কুরআন-সুন্নাহর আইন ছাড়া দেশে শান্তি আসবে না : মাওলানা হাবিবুল্লাহ মিয়াজী শীত ও শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাস ফ্যাসিবাদ বারবার ফিরে আসবে, সতর্ক থাকতে হবে: গৃহায়ন ও গণপূর্ত উপদেষ্টা

হেফাজত ঢাকা’র কমিটি নিয়ে তোলপাড় ফেসবুক

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

Hefajot-reactionআওয়ার ইসলাম: গতকাল দারুল উলুম মঈনুল ইসলাম হাটহাজরীতে হেফাজতে ইসলামের ঢাকা মহানগরী কমিটি গঠন করা হয়েছে। এতে সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন মাওলানা নূর হোসাইন কাসেমী এবং সেক্রেটারি হয়েছেন আওলানা আবুল হাসানাত আমিনী।

১৭ সদস্যের কমিটিতে স্থান পেয়েছেন ঢাকার শীর্ষস্থানীয় আলেম ওলামা এবং কয়েকটি ইসলামী রাজনৈতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। দীর্ঘ দিন পর আহ্বায়ক কমিটি থেকে পূর্ণাঙ্গ কমিটি করায় বিষয়টি আলোচনায় এসেছে। ফেসবুক জুড়ে চলছে আলোচনা।

অনেক মিডিয়া শিরোনাম করেছে ভাঙন ঠেকাতে হেফাজতের এই নতুন কমিটি। সেখানে অনেকগুলো অভিযোগও উত্থাপন করা হয়েছে। তবে হেফাজত নেতারা অভিযোগগুলো নাকচ করেছেন। তবে কোনো রকম পূর্ব ঘোষণা ছাড়া ঢাকার কমিটি ঘোষণায় অনেকের মধ্যে বিস্ময় জেগেছে এবং অভিযোগগুলো সত্য বলে মানছেন।

হেফাজতের বিভিন্ন সূত্র আওয়ার ইসলামকে বলেছে, মূলত গতকালের বৈঠকটি ছিল কওমি মাদরাসার সনদের স্বীকৃতি এবং শিক্ষানীতি বিষয়ে আলোচনার। কিন্তু সেই বৈঠক শেষ পর্যন্ত নাটকীয়ভাবে কমিটি গঠনের দিকে মোড় নিয়েছে।

গতকাল ঢাকা মহানগর কমিটি অনলাইন পত্রিকাগুলোতে প্রকাশের পর শুরু হয় আলোচনা পর্যালোচনা। অনেকেই নতুন কমিটিকে স্বাগত জানিয়েছেন এবং নতুন দিনে নতুনভাবে পথচলায় শুভকামনা জ্ঞাপন করেছেন। তবে কমিটির বিষয়ে আপত্তি করেও অনেকে স্ট্যাটাস দিয়েছেন।

কমিটিকে স্বাগত জানিয়ে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন Junaid Habib। তিনি যোগ্য অনেকের ব্যাপারে গুরুত্বপূর্ণ পদ না পাওয়ার জন্য আফসোসও ব্যক্ত করেছেন। জুনায়েদ হাবিব লিখেছেন, আজকে হেফাজতের ঢাকা মহানগর কমিটি পুনর্গঠন হয়েছে। যা আরো আগে করা দরকার ছিলো। যাই হোক তাও তো হলো...!
কর্মকাজের নেতৃত্বে বিচক্ষণ তরুণরা আসলেই ভালো হয়, তবে সব কাজ পরিচালিত হবে বড়দের পরামর্শে এবং পরিচর্যায়। কারণ সাধারণ বাস্তবতায় দেখা যায়, বড়রা প্রভাবিত হয়ে থাকেন স্বার্থবাজ খাদেম আর চাটুকারদের দ্বারা। এখানে বড়দের কিছুই করার থাকে না, কারণ সত্য সংবাদটা বড়দের কাছে অনেক সময়ই ভিন্ন ভাবে পৌঁছে। যার কারণে সমস্যার উপর সমস্যা চলতেই থেকে ধারাবাহিক ভাবে। উত্তোরণের উপায় থাকে না কোথাও।

তিনি লিখেন, আজকের কমিটিতে বিচক্ষণ রাজনীতিবিদ মুফতি ওয়াক্কাস সাহেবকে দেয়া হয়েছে কাজবিহীন নামের সবচে বড় পদ প্রধান উপদেষ্টা (!)। আমি মনে করি কর্মঠ এই মানুষটাকে অকর্মণ্য একটা পদ দিয়ে হাত বেঁধে বসিয়ে রাখার ব্যবস্থা কোনভাবেই উচিৎ হয়নি। সময়ের বিচক্ষণ ব্যক্তিত্ব বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর আল্লামা কাসেমী সাহেবের সভাপতিত্বে ঢাকার হেফাজত আবারও কর্মমূখি হবে। আমরা এটা বিশ্বাস রাখি। আশাও রাখি। আমি মনে করি, আজকের কমিটির সবচে সমস্যার জায়গাটা তৈরি হয়েছে, সেক্রেটারির অতিগুরুত্বপূর্ণ পদটা নিয়ে। এই স্থানটাতে আবুল হাসানাত আমিনীকে না রেখে মুফতি মাহফুজুল হক, মাওলানা মামুনুল হক, মুফতি ফয়জুল্লাহ, মুফতি সাখাওয়াত হুসাইন, আহমদ আব্দুল কাদেরের মত যোগ্য ব্যক্তিরা হলে খুবই ভালো হতো। কর্মবিমূখ হেফাজত আবার কর্মমূখর হতো।

কেউ যদি বলে, হেফাজতের বিষয়ে যেন কাসেমি সাহেবের কথাই শেষ কথা হয়, দ্বিতীয় আর কারো চুচেড়া করার সুযোগ না থাকে এজন্যই আবুল হাসানাত আমিনীকে মহাসচিবের গুরুত্বপূর্ণ পদটা দেয়া হয়েছে। কেউ একথা বললে কি করার থাকবে? জানি না, পূর্বের মত ঢাকার হেফাজক মানেই জমিয়ত, ঢাকার জামিয়তই যেন ঢাকার হেফাজত (!) হয়েই আগের মত সামনেও ভুল করবে কি না! অন্যথায় যোগ্য লোকের তো অভাব ছিলো না! ইসলামী ঐক্যজোট থেকেই যদি মহাসচিব বানানো মাকসাদ হয়, তাহলে ঐক্যজোটের মুফতিদ্বয়ও তো ছিলো! মাহফুজ সাহেব আর মামুন সাহেবদের কথা না হয় নাই বা বললাম।

কমিটির কয়েকজন ব্যক্তিকে নিয়ে আগেও আপত্তি ছিল এবং এদের কমিটিতে রাখা নিয়ে অনেকগুলো প্রশ্ন রেখেছেন  সাইফ রাহমান। তিনি লিখেছেন, হেফাজতে ইসলাম ঢাকা মহানগরের নতুন কমিটি পুনর্বিন্যাস দেখে অবাক হলাম! গা'য়ে জ্বলা শুরু হলো। বিকেল থেকে মাথা নষ্ট। কী করে তারা এমন মানুষকে আবার নতুন কমিটিতে রাখলেন। রাখার চিন্তাভাবনা করলেন।

আপনারা বলতে পারেন, হেফাজত নিয়ে আমার মাথাব্যথা কেন? হ্যাঁ, হেফাজত নিয়ে আমার মাথাব্যথা থাকবেই। হেফাজতের জন্য যারা শ্রম দিয়েছে, রাতের আঁধারে লুকিয়ে থাকছে, মসজিদ থেকে চাকরিচ্যুত হয়েছে, তাদের মাথাব্যথা থাকবে না তো কার থাকবে! আর থাকাটাই স্বাভাবিক। কেননা আমরা যারা শ্রম দিয়েছি, একেবারে নিঃস্বার্থভাবেই। দ্বীন-ইসলাম প্রতিষ্টিত হওয়ার লক্ষ্যেই।

সারাদেশে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ মিছিল। আমরা করি না কেমনে! হ্যাঁ, সিদ্ধান্ত নিলাম। পুলিশ নিষেধ দিলো। মানলাম না। আমীরে হেফাজত আল্লামা আহমদ শফী'র নির্দেশ, পুলিশী নিষেধাজ্ঞায় অমান্য করতে পারি না। আমাদের এলাকায় এই একটা মিছিল নিয়ে দুই দুইবার পুলিশের ভ্যান আসলো। কিন্তু কিছুতেই পিছপা হলাম না। শত বাঁধা উপেক্ষা করেই মিছিল করলাম। পাগলা কুকুরের ন্যায় হয়ে গেল পুলিশ। আমাদের গ্রেফতার করতে র‍্যাব নিয়ে আসলো। আমরা বাড়িতে থাকতে পারিনি। বাঁশঝাড়ের মধ্যে থেকেছি, গাছগাছালির মধ্যে মশার কামড় খেয়ে রাত্রিযাপন করেছি রাতের পর রাত।

এই হেফাজত নিয়ে মাথাব্যথা আমাদের থাকবে না তো আপনাদের থাকবে!

আজ যখন ঢাকা মহানগর কমিটি'র পুনর্বিন্যাস দেখলাম। সেখানে নাম দেখলাম জুনায়েদ আল হাবীব সাহেবের। হেফাজতের মধ্যে ঘাপটি মেরে থাকা চিহ্নিত ... রের। শাপলার শহীদদের সাথে যে বেইমানী করেছে, তার। লাখ লাখ মানুষদের শপলা চত্বরে নিয়ে, রাতের আঁধারে লুকিয়ে-পলায়ন করে যে ইংল্যান্ডে চলে গিয়েছিলো, তার! তখন মেজাজটা কেমন লাগে বলুন তো! একেবারে নিরপেক্ষ দৃষ্টিতে। জমিয়তি দৃষ্টিকোণ থেকে নয়।

আপনারা অনেকেই বলতে পারেন যে, তিনি জমিয়তে যাওয়ার কারণে, জমিয়ত বিদ্বেষী হয়ে এসব বলছি। কিন্তু আদৌ তা নয়। জমিয়তকে নিয়ে, প্রশংসায় পঞ্চমুখ করে, শাহীনুর পাশা সাহেবকে নিয়ে আমার অনেক স্ট্যাটাস রয়েছে। যা একটু খোঁজ করলেই পেয়ে যাবেন। আর তিনি তো মাত্র ক'মাস আগে জমিয়তে যোগ দিলেন। অথচ শাপলা চত্বরের সেদিনকার ঘটনার পর থেকেই তার বিরুদ্ধে আমার কলম চলচেই। সুতরাং ক্লিয়ার।

লন্ডন যাওয়ার কারণ জিজ্ঞেস করছিলেন এক লেখক। তাঁর সম্পাদকীয় নিউইয়র্কের সমীক্ষায়। সাক্ষাতকারে ফুটে উঠেছিলো কাহিনী। কিন্তু শেষ পর্যায়ে তিনি আর কিছু বলতে পারলেন না। বললেন সমীক্ষা অফিসে তিনি ডকুমেন্ট পাঠাবেন। তাও পাঠালেন না। সম্পাদক সাহেব ভাই বার বার ফোন দিলেন, কিন্তু কাজ হলো না। এখনো পর্যন্ত বিষয়টা অস্পষ্ট। তিনি ক্লিয়ার করছেন না।

আমার মতে বিষয়টা সুস্পষ্ট। ক্লিয়ার। তিনি .....রী করেছেন। হেফাজতের সাথে। শহীদদের সাথে। সর্বোপরি আমাদের সবার সাথে। যেদিন তিনি বিষয়টা খুলাসা করবেন, সেদিন রাতে লন্ডনে যাওয়ার সম্পূর্ণ ডকুমেন্ট দেখাবেন, সেদিন থেকে উনার সম্পর্কে আমার ধারণা ভালো হবে। কলম থামবে। নতুবা নয়। সারাজীবনেও নয়। শহীদদের কথা একটু চিন্তা করুন ভাই! দেখুন কেমন লাগে। উফফফফ

আপনারা বলতে পারেন, মুরুব্বীদের সিদ্ধান্ত কী আপনি মানেন না! আপনি এই এতটুকু মানুষ এসব নিয়ে বুঝদারী করছেন, তারা কী তা বুঝেন না? না বুঝেই তাকে কমিটিকে রাখছেন! হ্যাঁ, আমি মানি। যথেষ্ট শ্রদ্ধা করি। কিন্তু তারা কী কারণে এমন করছেন, তারাই ভালো জানেন। অবশ্যই কোন না কোন কারণ লুকায়িত আছে। নয়তো এমন মানুষকে তারা কমিটিতে রাখতেন না। (সংক্ষেপিত)

নতুন কমিটিকে স্বাগত জানিয়ে কিছু পরামর্শও রেখেছেন আবদুল গাফফার। হেফাজত যেহেতু রাজনৈতিক সংগটন নয় সুতরাং ঢাকার আরো শীর্ষ আলেমদের যোগ করার প্রস্তবনা রেখেছেন। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশসহ আরো বেশ কয়েকটি দলের নেতাদের অংশগ্রহণ হেফজত কমিটিতে প্রয়োজন বলেও জানিয়েছে কেউ কেউ। তিনি  লিখেছেন, নতুন কমিটিকে অভিনন্দন।ধন্যবাদ আমিরে হেফাজত এবং মহাসচিবকে। ৫ মেরুকরণের সমণ্বয় ঘটিয়েছেন।ঢাকা মহানগর হেফাজত উত্তর-দক্ষিণ, পূর্ব-পশ্চিম কিংবা ঢাকা জেলা হেফাজতের কোনো সুযোগ রাখেননি। ১৭ সদস্যের এ কমিটিতে রাজনৈতিক হিসাব কষলে অংক এভাবে- জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম ৫, ইসলামী ঐক্যজোট ৫, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন ৩,বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস ১, খেলাফত মজলিস ১ এবং খলীফা ২ জন। ১ জন আন্তর্জাতিক মজলিসে তাহাফফুজে খতমে নবুয়াত বাংলাদেশের মহাসচিব আর অপরজন নির্দলীয়।

ঢাকার মূল কমিটিতে আরো কিছু শায়খুল হাদিস এবং প্রিন্সিপাল রাখা যায়। অর্ন্তভূক্ত করা যায় অরাজনৈতিক ইসলামী ব্যক্তিবর্গকে। যেহেতু হেফাজত অরাজনৈতিক। তার কার্যক্রমও অরাজনৈতিক। প্রস্তাবনা- ১, রাজনৈতিভাবে (ক) ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ (খ) বাংলাদেশ ফরায়েজী আন্দোলন (গ) ইসলামী ঐক্য অন্দোলন । (ঘ) বাংলাদেশ গণসেবা আন্দোলন ( ঙ) বাংলাদেশ মুসলিম লীগসহ সমমনা ইসলামী ভাবাপন্ন দল।

২,অরাজনৈতিকভাবে (ক) মাওলানা মাহমুদুল হাসান, আমিরে দাওয়াতুল হক সিলসিলা। (খ) মাদানীনগর সিলসিলা (গ) বসুন্ধরা ইসলামী রিসার্স সেন্টার তথা মুফতী আবদুর রহমান রহ. সিলসিলা।(ঘ) মুফতি রুহুল আমিন, গওহরডা্ংগা সিলসিলা। (ঙ) হাকীম আখতার সাহেবের সিলসিলা। (চ) ফুরফুরা সিলসিলা। (ছ) ছারছিনা - বাইতুশ শরফ-জৈনপুর সিলসিলা।(আলোচনা সাপেক্ষে) তবে মাওলানা ফরীদ মানঊদ সাহেবকে দাওয়াত দেয়া যেতে পারে।

হেফাজতের কাছে প্রত্যাশা এজন্য যে, এখনো আমরা লালন করি হেফজত হবে আমাদের মাথা রাখার শেষ আশ্রয়।
আমাদের কোথাও ঐক্যবদ্ধ প্লাটফরম নেই, যদি হেফাজত সেটা না পারে তাহলে ইসলামপন্থীরা যাবে কোথায়?

অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন হেফাজতের মতো গুরুত্বপূর্ণ  কমিটিতে মহাসচিব পদে মাওলানা আবুল হাসানাত আমীর অন্তর্ভুক্তি নিয়ে।  Sharif Rahman একটু মজা করেই লিখেছেন, আজকের প্রশ্ন। হেফাজতে ইসলামের ঢাকা মহানগর কমিটি ঘোষণা হয়েছে। অনেক নাম নিয়ে আপত্তি আছে। আছে সেক্রেটারি পদ নিয়েও। আল্লামা ফজলুল হক্ব আমিনী রা. এর সন্তান আবুল হাসনাত আমিনী হচ্ছেন সেক্রেটারি। হেফাজত কোনো রাজনৈতিক সংগঠন নয়, দেশের শ্রেষ্ঠ আলেমদের নেতৃত্বে গড়া ইসলাম রক্ষার আন্দোলন। কাউকে ছোট করতে নয়, বাসস্তবতার নিরিখেই আজকের প্রশ্ন..- ‘হেফাজতে ইসলাম ঢাকা মহানগরীর জন্য আলেম ওলামা ও তাওহীদী জনতার নেতৃত্ব দেবার মতো এর চেয়ে যোগ্য কি কাউকে পাওয়া গেলো না?’


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ