শুক্রবার, ১১ এপ্রিল ২০২৫ ।। ২৮ চৈত্র ১৪৩১ ।। ১৩ শাওয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
বাড়িতে বাবার লাশ রেখে এসএসসি পরীক্ষা দিল নাহিদ মানবতার জন্য আপনিও আসুন সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে: শায়খ আহমাদুল্লাহ ইসরায়েলকে প্রতিহত করতে আন্তর্জাতিক উদ্যোগ দরকার: বিএনপি মাদরাসাছাত্রদের কর্মসংস্থানের বিষয়ে কাজ করছে এনসিপি : নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী মুসলিম রাষ্ট্রের ওপর এখন সশস্ত্র ল’ড়াই ফরজ: মুফতি তাকি উসমানি ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি সফল করার আহ্বান শায়খে চরমোনাই’র নড়াইলে ছাত্র-জনতার ওপর হামলা মামলায় আ. লীগের ৪৮ নেতাকর্মী কারাগারে বিনা খরচে আরও কর্মী নেবে জাপান, সমঝোতা স্মারক সই সাকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেওয়া সেই বিতর্কিত ব্যক্তি আটক জুলাইয়ের আকাঙ্ক্ষা নিয়ে আসছে নতুন রাজনৈতিক দল, নাম নির্ধারণ

‘শরিফ নিখোঁজ ছিলেন’

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

download (4)আওয়ার ইসলাম ডেস্ক : পুলিশের সঙ্গে কথিত ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত পুরস্কার ঘোষিত ছয় জঙ্গির একজন শরিফুল ইসলাম চলতি বছরের ২৩ ফেব্রুয়ারি থেকে নিখোঁজ ছিলেন বলে জানিয়েছেন তার বাবা আবুল কালাম আজাদ। তিনি বলেন, ওই দিন সন্ধ্যায় যশোরের বসুন্দিয়া এলাকা থেকে তাঁকে কে বা কারা তুলে নিয়ে যায়।

তার বাবা আরও জানান, নিহত শরিফুল ইসলামের আসল নাম মুকুল রানা। স্থানীয় লোকজনও তাঁকে মুকুল রানা নামে চেনেন। তাঁর বয়স ২৩ বছর। তিনি সাতক্ষীরা সরকারি কলেজের ইংরেজি দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র ছিলেন।

আবুল কালাম আজাদের দাবি করেন, তিনি আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। তার ছেলে ঢাকায় গিয়ে অন্য কোনো দলের সঙ্গে জড়িয়ে পড়েছিল কি না, তা তিনি জানেন না।

শরিফের বোন রিমি নিহত ভাই সম্পর্কে বলেন, তাঁর ভাই মুকুল খুব মেধাবী ছিলেন। এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় তিনি জিপিএ-৫ পেয়েছিলেন।

আবুল কালাম আজাদ বলেন, মুকুল রানা চার মাস ধরে নিখোঁজ ছিলেন। তিনি চলতি বছরের ১৯ ফেব্রুয়ারি যশোরের জগন্নাথপুরে বিয়ে করেছেন। তাঁর স্ত্রীর নাম মৌহা আক্তার রিমি। বিয়ের পরে একবার সাতক্ষীরায় বাড়িতে গিয়েছিলেন তিনি। এরপর আবার যশোরে শ্বশুরবাড়িতে যান। ২৩ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় যশোরের বসুন্দিয়া এলাকা থেকে তাঁকে কে বা কারা তুলে নিয়ে যায়। এ ঘটনার তিন-চার দিন পর যশোর কোতোয়ালি থানায় মুকুল রানার শালা আমির হোসেন একটি সাধারণ ডায়েরিও করেছেন।

আওয়ার ইসলাম ২৪ ডটকম / এফএফ


সম্পর্কিত খবর



সর্বশেষ সংবাদ