শুক্রবার, ১১ এপ্রিল ২০২৫ ।। ২৮ চৈত্র ১৪৩১ ।। ১৩ শাওয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
বাড়িতে বাবার লাশ রেখে এসএসসি পরীক্ষা দিল নাহিদ মানবতার জন্য আপনিও আসুন সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে: শায়খ আহমাদুল্লাহ ইসরায়েলকে প্রতিহত করতে আন্তর্জাতিক উদ্যোগ দরকার: বিএনপি মাদরাসাছাত্রদের কর্মসংস্থানের বিষয়ে কাজ করছে এনসিপি : নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী মুসলিম রাষ্ট্রের ওপর এখন সশস্ত্র ল’ড়াই ফরজ: মুফতি তাকি উসমানি ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি সফল করার আহ্বান শায়খে চরমোনাই’র নড়াইলে ছাত্র-জনতার ওপর হামলা মামলায় আ. লীগের ৪৮ নেতাকর্মী কারাগারে বিনা খরচে আরও কর্মী নেবে জাপান, সমঝোতা স্মারক সই সাকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেওয়া সেই বিতর্কিত ব্যক্তি আটক জুলাইয়ের আকাঙ্ক্ষা নিয়ে আসছে নতুন রাজনৈতিক দল, নাম নির্ধারণ

ফেসবুকে কিছু জিনিস গোপন রাখুন!

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

facebookপ্রযুক্তি ডেস্ক : যাঁরা ফেসবুক ব্যবহার করেন, তাঁদের কিছু নিয়মনীতি জেনে রাখা কর্তব্য। এতে তাঁর ব্যক্তিগত গোপনীয়তা যেমন সুরক্ষিত থাকে, তেমনি দুর্বৃত্তদের কুনজর থেকে নিরাপদ থাকা যায়। সম্প্রতি বিশেষজ্ঞরা ফেসবুকে নিরাপদ থাকার পাঁচটি নিয়মের কথা বলেছেন। ফেসবুকে যোগাযোগ ও শেয়ার করার আগে এগুলো মনে রাখা উচিত। জিনিউজের এক প্রতিবেদনে তা উঠে এসেছে।

১. ফেসবুকে বাড়ির ঠিকানা নয়
ফেসবুকে বাড়ির ঠিকানা দিয়ে বিপদ ডেকে আনার কোনো মানে হয়? ফেসবুক বন্ধু তালিকায় সবাই যে প্রকৃত বন্ধু, তা কিন্তু নয়। অনেক অপরিচিত ও আগন্তুকের কাছে বাড়ির ঠিকানা প্রকাশ হয়ে যেতে পারে। সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে নিজেকে এতটা উজাড় করে দেওয়াটা ঠিক নয়।

২. নিজের পাসওয়ার্ড নিজের কাছেই থাক
অবিশ্বাস্য মনে হলেও অনেকে ফেসবুকে পাসওয়ার্ড বিনিময় করেন। হয়তো কাছের বন্ধু বা ব্যক্তিগত বার্তা আদান-প্রদান করার সময় পাসওয়ার্ড লিখে বিনিময় করেন। কিন্তু এভাবে পাসওয়ার্ড বিনিময় করা নিরাপদ নয়। বন্ধু কখন শত্রু হয়, কে জানে! এ ছাড়া বিশেষজ্ঞরা বলেন, আলাপচারিতায় পাসওয়ার্ডসহ গুরুত্বপূর্ণ তথ্য বিনিময় করাটা ঝুঁকির মধ্যে থাকে। কারণ, এসব নজরদারি করা হতে পারে।

৩. অসংগত ছবি শেয়ার বিপদ ডেকে আনে
ফেসবুকে কাউকে হেয় করে ছবি বা মন্তব্য প্রকাশ করা থেকে বিরত থাকুন। নিজের বা পারিবারিক অসংগত ছবিও সেখানে দেবেন না। এ ছাড়া শেয়ার করার সময় কোনো অসংগত ছবি শেয়ার করা হচ্ছে কি না, তা খেয়াল রাখুন। কারণ, আপনার ফেসবুকে শেয়ার করা অসংগত ছবিগুলো আপনার গুরুত্বপূর্ণ কন্টাক্ট, সহকর্মী ও চাকরিদাতার নজরে তো আসতেই পারে। অযথা অসংগত ছবি শেয়ার করে ঝামেলায় কেন জড়াবেন?

৪. বর্তমান অবস্থান ও সম্পর্ক গোপন রাখুন
আপনি কি একা? অনেকেই এটা খোঁজ করে আপনার ওপর নজরদারি করতে পারে। কোথায় যাচ্ছেন, কী করছেন—এসব তথ্য এবং আপনার বর্তমান অবস্থান সম্পর্কে তথ্য জানা থাকলে দুর্বৃত্তদের পক্ষে আপনার ওপর নজরদারি করা সহজ হতে পারে। ব্যক্তিগত তথ্য যতটা সম্ভব কম শেয়ার করুন।

৫. জন্ম তারিখ ও জন্মস্থান গোপন রাখুন
আপনার জন্ম তারিখ ও জন্মস্থানের মতো ব্যক্তিগত তথ্যগুলো ফেসবুকে সবার জন্য উন্মুক্ত থাকলে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য জানা সহজ হয়। সাইবার দুর্বৃত্তদের কুনজর থেকে বাঁচতে একটু সতর্কতা আপনাকে একধাপ এগিয়ে রাখবে।


সম্পর্কিত খবর



সর্বশেষ সংবাদ