সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫ ।। ৮ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ২৩ শাওয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন নিয়ে ক্ষোভ, প্রতিবাদ জানালেন শায়খ আহমাদুল্লাহ বিবাহ একটি ইবাদত, এর পবিত্রতা রক্ষা করা জরুরি নারী অধিকার কমিশনের সুপারিশে আলেম প্রজন্ম-২৪-এর আপত্তি  জুলাই-আগস্টের ত্যাগের পরও কাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশ পাইনি: মির্জা ফখরুল নারীবিষয়ক সুপারিশগুলো কোরআন-হাদিসের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন: জামায়াত আমির ‘১৬ বছরের জঞ্জাল দূর না করে নির্বাচন দিলে সমস্যা সমাধান হবে না’  প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জমা সরকারি নিবন্ধন পেল সাংস্কৃতিক সংগঠন ‘কলরব’ ‘সিরাহ মিউজিয়াম’ চালু করছেন মাওলানা মিজানুর রহমান আজহারী মহাসমাবেশ সফল করতে যেসব কর্মসূচি নিয়েছে হেফাজত

খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
ছবি: সংগৃহীত

শুরু হয়েছে পবিত্র রমজান মাস। এ মাসে মুসলিম ধর্মাবলম্বীরা রোজা পালন করেন। ফজরের আগ মুহূর্তে সেহরি খাওয়ার পর সারাদিন না খেয়ে থেকে সন্ধ্যায় মাগরিবের সময় ইফতার করেন। এ সময় নানা আয়োজন থাকে খাদ্যতালিকায়। তবে রোজায় ইফতারে খুবই জনপ্রিয় একটি খাবার খেজুর।

হাড়ের স্বাস্থ্য: স্বাভাবিকভাবে খেজুরে ভিটামিন, খনিজ ও ফাইবার থাকে। যা ভিটামিন-ডি এর ঘাটতি পূরণ করে থাকে। নিয়মিত খেজুর খাওয়ার ফলে হাড় মজবুত হয়। পাশাপাশি দাঁতও শক্তিশালী হয়। আবার পটাশিয়াম, ফসফরাস ও ম্যাগনেশিয়াম উপাদন অস্টিওপোরোসিস এবং আর্থ্রাইটিসের মতো হাড় সম্পর্কিত বিভিন্ন সমস্যা প্রতিরোধেও উপকারী খেজুর।

শক্তি সঞ্চয়: ক্লান্তি, অলস অনুভব থেকে মুক্তি পেতে কার্বোহাইড্রেট প্রয়োজন হয়। আর খেজুর হচ্ছে কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ খাবার। এ জন্য খেজুর খাওয়ার পর তা শরীরে জ্বালানি হিসেবে কাজ করে। ফলে তাৎক্ষণিক শক্তি সঞ্চয় হয় শরীরে।

হজম শক্তি বৃদ্ধি: বিপাক ক্রিয়া ধীর হয়ে যায় অনেকের। যা থেকে হজমে সমস্যাও হয়ে থাকে। এ সমস্যা থেকে মুক্তির পর খেজুর খাওয়া যেতে পারে।

এনএ/


সম্পর্কিত খবর



সর্বশেষ সংবাদ