শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ ।। ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ২১ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
কাল যাত্রাবাড়ী মাদরাসায় মজলিসে দাওয়াতুল হকের ইজতেমা শেখ হাসিনা ভারতে বসে দেশের বিরুদ্ধে চক্রান্ত করছেন: মজলিস মহাসচিব ডেঙ্গুতে এক সপ্তাহে ৩১ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৬২৩০ মসজিদে নববীর আদলে হবে আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদ: ধর্ম উপদেষ্টা খাগড়াছড়ি প্রেস ক্লাবের সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত নতুন নির্বাচন কমিশনকে বিগত কমিশন থেকে শিক্ষা নিতে হবে: মুফতী ফয়জুল করীম লালপুরে যুবলীগ নেতার বিরুদ্ধে জমি দখল ও বাড়ি ভাংচুরের অভিযোগ জনতার চেয়ারম্যান সৈয়দ তালহাকে সুনামগঞ্জ ৩ আসনে জমিয়তের প্রার্থী ঘোষণা কুরআন-হাদিসের ভিত্তিতেই হতে হবে সংস্কার: বায়তুল মোকাররমের খতিব ইসলামী সঙ্গীত সম্রাট আইনুদ্দীন আল আজাদ রহ.-এর বাবার ইন্তেকাল

সাহিত্যিক এয়াকুব আলী চৌধুরীর জীবন ও সাহিত্য বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
ফাইল ছবি

সাহিত্যিক এয়াকুব আলী চৌধুরীর জীবন ও সাহিত্য' শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শুক্রবার (১৫ ডিসেম্বর) বিকালে আলমডাঙ্গা নিমগ্ন পাঠাগারে মাওলানা আব্দুর রশিদের কুরআন কারীম তিলাওয়াতের মাধ্যমে শুরু হয় এ অনুষ্ঠান।

অনুষ্ঠানে এয়াকুব আলী চৌধুরীর সংক্ষিপ্ত জীবনী আলোচনা করেন মাওলানা ইমদাদুল হক এবং তাঁর সাহিত্যের উপর মূল্যায়ন পেশ করেন মাওলানা হোসাইন আহমাদ। তার লিখিত নূরনবী বইয়ের উপর আলোচনা করেন কবি কাজল আহমেদ এবং শান্তিধারা বইয়ের উপর আলোকপাত করেন লেখক নাদিউজ্জামান খান রিজভী। তার লিখিত কবিতা পাঠ করেন মোহাম্মদ শারজিল হাসান। 

 

উপস্থিত ছিলেন মুফতি মাহদি হাসান, মাওলানা আব্দুর রশিদ মিল্টন, মাওলানা মুহাম্মাদ আব্দুল্লাহ, প্রভাষক মফিজুর রহমান, মোঃ মুজাহিদ, সোহেল রানা, মুশফিক তরফদার, মেহেদী হাসান স্মরণ, বেলায়েত হোসেন বিপু, তানফিজুর রহমান পল্লব, আবু শুয়াইব শিমুল, সাদিব আল মাহমুদ প্রান্ত, আফনাব আহমেদ নাহিয়ান, মোঃ হানিফুজ্জামান ও মীর মিনহাজুল আবেদীন আফ্রিদি। 

সাহিত্যিক এয়াকুব আলী চৌধুরী ১৮৮৮ সালে তৎকালীন ফরিদপুর জেলার মাগুরাডাঙ্গা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন এবং ১৯৪০ সালের ১৫ ডিসেম্বর মৃত্যুবরণ করেন। ৫২ বছরের জীবনে তিনি সাহিত্য চর্চা করেছেন ১৬ বছর। শারীরিক অসুস্থতা, আর্থিক টানাপোড়েন, পারিবারিক দুর্দশায় লিখতে পেরেছেন খুবই কম। ধর্মের কাহিনী (১৯১৪), নূরনবী (১৯১৮), শান্তিধারা (১৯১৯), মানব মুকুট (১৯২২)— এই চারটি বই তাঁর প্রকাশিত হয়েছিল। এছাড়া কিছু অগ্রন্থিত লেখাও আছে। তাঁর লেখালেখির উপজীব্য ইসলাম। তিনি কবি ছিলেন না, কিন্তু তাঁর গদ্যের ভাষা কাব্যিক। উপমা ও চিত্রকল্পে যুক্তি ও আবেগের পরিমিত ব্যবহারে তাঁর গদ্য হয়ে উঠেছে অনন্য সাধারণ। যা যে কোনো পাঠককে টেনে রাখার ও মুগ্ধ করার ক্ষমতা রাখে।

এনএ/


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ