বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৫ ।। ৪ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ১৯ শাওয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
২৩ এপ্রিল ভারতের দূতাবাস অভিমুখে গণমিছিলের ডাক খেলাফত মজলিসের শোভাযাত্রায় অংশ না নেওয়ায় ইবির খালেদা জিয়া হলের ছাত্রীদের খাবার বন্ধ বানিয়াচংয়ে বোরো ধান কাটার উৎসব পদ্মার চরে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প, শতাধিক মানুষের চিকিৎসা সেবা শামীমাবাদ মাদরাসায় দাওরায়ে হাদীস জামাত ও ইফতেতাহী সবকের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন ঢাকা-২ আসনে জামায়াত প্রার্থীর গাড়ি বহরে হামলার অভিযোগ আস-সুন্নাহর মাধ্যমে আবদুর রশিদের ভাগ্য ফেরার গল্প এবার ভোলায় ‘মার্চ ফর প্যালেস্টাইন’ জামাত আমির ও মার্কিন কূটনীতিকের বৈঠক: নির্বাচন ও মানবাধিকার নিয়ে আলোচনা দেশের চলমান পরিস্থিতিতে সমমনা ইসলামী দলসমূহের বৈঠক অনুষ্ঠিত

পঞ্চগড়ে পুলিশ-বিএনপি সংঘর্ষে নিহত ১

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: পঞ্চগড়ে পুলিশ ও বিএনপির নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ ও ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় আব্দুর রশিদ আরেফিন (৫১) নামে এক কর্মী নিহত হয়েছেন বলে দলের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে।

২৪ ডিসেম্বর, শনিবার দুপুরে জেলায় গণমিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশের আয়োজন করে বিএনপি। এ সময় পুলিশের বাধা, ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া, টিয়ারগ্যাস ও রাবার বুলেট নিক্ষেপের অভিযোগ করেছে বিএনপির নেতাকর্মীরা।

এ সংঘর্ষে পুলিশসহ অন্তত ৫০ জন আহত হয়েছেন বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। এ ঘটনায় ১০ জনকে আটক করেছে পুলিশ।

বিএনপির নেতাকর্মী ও স্থানীয়রা জানিয়েছে, দুপুরে গণমিছিল কর্মসূচি পালন করতে জেলা বিএনপির কার্যালয়ের সামনে এসে জড়ো হন বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা। এরপর সড়কে মিছিল নিয়ে বের হওয়ার সময় পুলিশ বাধা দিলে শুরু হয় সংঘর্ষ, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া। বিএনপির নেতাকর্মীদের ছত্রভঙ্গ করতে লাঠিপেটা করে পুলিশ। এ সময় বিএনপির নেতাকর্মীরা ইটপাটকেল ছুড়লে দফায় দফায় কাঁদানে গ্যাস ও রাবার বুলেট নিক্ষেপ করে পুলিশ।

পঞ্চগড় জেলা বিএনপির সদস্যসচিব ফরহাদ হোসেন বলেন, পুলিশ আমাদের শান্তিপূর্ণ মিছিলে হামলা করেছে। এতে আমাদের আবদুর রশিদ আরেফিন নামের একজন মারা গেছেন। এ ছাড়া আমাদের অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী আহত হয়েছেন।

পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) তৌফিক আহমেদ বলেন, আবদুর রশিদ আরেফিন নামের ওই ব্যক্তিকে আমরা মৃত অবস্থায় হাসপাতালে পেয়েছি। তিনি কীভাবে বা কী কারণে মারা গেছেন, তা পরীক্ষা করে দেখা হচ্ছে।

পঞ্চগড় থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল লতিফ মিঞা বলেন, বিএনপির নেতাকর্মীরা মিছিলের জন্য সড়কে জড়ো হয়েছিলেন। আমরা তাদের সড়ক ছেড়ে দিতে বলি। কিন্তু তারা সরে না গিয়ে সড়ক বন্ধ করে দেয়। তাদের সরাতে গেলে এ সংঘর্ষ শুরু হয়। তবে কেউ মারা যাওয়ার বিষয়টি আমরা জানি না।

-এটি


সম্পর্কিত খবর



সর্বশেষ সংবাদ