বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪ ।। ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ২৫ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ হলে আবারও অন্ধকারে নিমজ্জিত হবে দেশ: ফখরুল চক্রান্তের ফাঁদে না পড়ে সর্বোচ্চ ধৈর্য ধারণের আহ্বান শায়খ আহমাদুল্লাহর ভোলায় জুলাই-আগস্ট বিপ্লবে শহীদদের স্মরণে দোয়া ও স্মরণসভা চরমোনাইর বার্ষিক অগ্রহায়ণ মাহফিল বুধবার, চলছে সর্বশেষ প্রস্তুতি সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান আসিফ মাহমুদের অসহায় শীতার্তের পাশে মাওলানা গাজী ইয়াকুবের তাকওয়া ফাউন্ডেশন দেশের তিন জেলায় শিক্ষক নিচ্ছে ‘আলোকিত মক্তব’ বৃদ্ধার দাড়ি টেনে ছিঁড়ে ফেলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল প্রতিবন্ধীদের ধর্মীয় ও কারিগরি শিক্ষা দিতে পারলে দেশ এগিয়ে যাবে: ধর্ম উপদেষ্টা ভারতকে হিন্দু রাষ্ট্র করার ষড়যন্ত্র সফল হবে না: মাওলানা আরশাদ মাদানী

পোশাক রপ্তানিতে ভিয়েতনামকে ছাড়ালো বাংলাদেশ

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: বাংলাদেশ ২০২১ সালে বৈশ্বিক তৈরি পোশাক রপ্তানি বাজারে আবারো দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছে, ২০২০ সালে ভিয়েতনাম বাংলাদেশকে তৃতীয় অবস্থানে ঠেলে দিয়ে দ্বিতীয় হয়েছিল।

বুধবার বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা (ডব্লিউটিও) প্রকাশিত বিশ্ব বাণিজ্য পরিসংখ্যান পর্যালোচনা ২০২২- এ দেখা যায়, বিশ্বব্যাপী তৈরি পোশাক (আরএমজি) রপ্তানিতে ভিয়েতনামের অংশ ২০২০ সালের ৬.৪০ শতাংশ থেকে ২০২১ সালে ৫.৮০ শতাংশে নেমে গেছে।

বৈশ্বিক আরএমজি বাজারে বাংলাদেশের অংশ অবশ্য ২০২০ সালে ৬.৩০ শতাংশ থেকে গত বছর ৬.৪০ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। এই অনুপাত ২০১৯ সালে ৬.৮০ শতাংশ এবং ২০১৮ সালে ছিল ৬.৪০ শতাংশ।

ডব্লিউটিওর পরিসংখ্যান পর্যালোচনায় আরো দেখা গেছে, গত বছর বাংলাদেশ থেকে আরএমজি রপ্তানি দৃঢ়ভাবে বেড়েছে এবং বার্ষিক ২৪ শতাংশ বৃদ্ধি রেকর্ড করেছে। ২০২০ সালে, এই রপ্তানি একটি বড় ধাক্কার সম্মুখীন হয়েছিল এবং ভিয়েতনামের আরএমজি রপ্তানির ৭ শতাংশ বৃদ্ধির বিপরীতে বাংলাদেশে ১৭ শতাংশ হ্রাস পেয়েছিল।

বৈশ্বিক পোশাক রপ্তানি বাজারে ২০১০ সালে বাংলাদেশের অংশ ছিল ৪.২০ শতাংশ, তখন ভিয়েতনামের অংশ ছিল ২.৯০ শতাংশ।

চীন ২০২০ সালে বৈশ্বিক পোশাক রপ্তানি বাজারে দেশটির অংশ ৩১.৬০ শতাংশ থেকে গত বছরে ৩২.৮০ শতাংশে উন্নীত করে প্রথম অবস্থান ধরে রেখেছে।

ডব্লিউটিও-র প্রকাশনা অনুসারে ইউরোপীয় ইউনিয়ন আরএমজির দ্বিতীয় বৃহত্তম বিশ্ব রপ্তানিকারক। সুতরাং, প্রযুক্তিগতভাবে, বাংলাদেশ তৃতীয় বৃহত্তম বিশ্ব আরএমজি রপ্তানিকারক দেশ এবং ভিয়েতনাম চতুর্থ।

ইইউ-এর সম্মিলিত রপ্তানি পরিসংখ্যান দেশভিত্তিক আলাদা করা হলে, বাংলাদেশ এবং ভিয়েতনাম দ্বিতীয় এবং তৃতীয় শীর্ষ রপ্তানিকারক হবে।

তুরস্ক এবং ভারত পঞ্চম এবং ষষ্ঠ অবস্থানে রয়েছে, তারপরে রয়েছে মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, হংকং এবং পাকিস্তান।

ডব্লিউটিও-র পরিসংখ্যানে আরো দেখা যায়, শীর্ষ ১০ পোশাক রপ্তানিকারকের বার্ষিক মোট রপ্তানি মূল্য দাঁড়িয়েছে ৪৬০ বিলিয়ন ডলার, যা ২০২০ সালের ৩৭৮ বিলিয়ন থেকে একটি বড় উত্থান। এই মূল্য ২০১৯ সালে ৪১১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রেকর্ড করা হয়েছিল।

-এসআর


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ