অনুবাদ: নোমান আব্দুল্লাহ
স্ত্রীরা স্বামীর অসন্তুষ্টিকে খুব ছোট করে দেখে। অথচ এটি এমন এক মারাত্মক জিনিস যে ফেরেশতারাও এর কারণে লানত দিতে থাকে। স্ত্রীদের অভ্যাস হলো, স্বামীর সামনে খুব উচ্চবাচ্য ও ঝগড়াঝাঁটি করে থাকে।
তারা তাকে এভাবে কষ্ট দিয়ে থাকে। প্রথমত, স্ত্রীদের উচিত হলো, সবসময় স্বামীর মানসিক অবস্থা বুঝে কথা বলা। এমন কিছু না বলা যার কারণে তার মাঝে অসন্তোষ ভাব তৈরি হয়।
বিশেষ করে যখন তারা বাইরে থেকে আসে, তখন অতি অবশ্যই কথা বলার আগে তাদের মানসিক অবস্থা দেখে নেওয়া। বাইরে থেকে কারো সাথে বিবাদে জড়িয়ে বা কারো প্রতি ক্রোধান্বিত হয়ে এসেছে কিনা তা লক্ষ করা। অথচ স্ত্রীরা স্বামী ঘরে ঢুকতে না ঢুকতেই তাদের অভিযোগের ঝাঁপি খুলে বসে।
কোনো কারণে স্বামীকে স্বামীকে অসন্তুষ্ট করে ফেললে তার কাছ থেকে ক্ষমা চেয়ে নিবে এবং আল্লাহর কাছে মাফ চেয়ে নিবে। আবার স্ত্রীরা স্বামীর সাথে বন্ধুর মতো আচরণ করে থাকে। অথচ এ কথাও মনে রাখা উচিত যে, স্বামী বন্ধুর পাশাপাশি কর্তৃত্ববানও বটে। বন্ধু এ কারণে যে, তারা স্বামীর হক আদায় করে থাকে। আর ভালবাসা থাকলে যেমন আন্তরিকতা দিয়ে হক আদায় করা যায়, ভালবাসা না থাকলে তা সম্ভব হয়না।
-এটি