মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪ ।। ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ২৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
মাদারীপুরে ‘প্রথম আলো’ ও ‘ডেইলি স্টার’ পোড়ালেন ছাত্র-জনতা ইউপি সদস্যকে হত্যা করতে এসে আগ্নেয়াস্ত্রসহ আটক ৩ চিন্ময়কে মুক্তি না দিলে বাংলাদেশ সীমান্ত অবরোধের হুমকি বিজেপির পিটিআইয়ের সমাবেশ ঠেকাতে পাকিস্তানে নামানো হলো সেনাবাহিনী ‘জাতীয় ছাত্র সংহতি সপ্তাহ’ ঘোষণা করল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সৌদির সেবা কোম্পানির সঙ্গে হজ এজেন্সির চুক্তির নির্দেশনা মহেশখালী থানার বিশেষ অভিযানে পরোয়ানাভুক্ত ১১ জন আসামি গ্রেফতার বৃষ্টির সময় কাবা প্রাঙ্গণে নামাজ আদায় ওমরা পালনকারীদের নিউ বসুন্ধরা রিয়েল এস্টেট গ্রাহকদের মূলধন ফেরত পাওয়ার দাবিতে সংবাদ সম্মেলন মাওলানা আতহার আলীকে বাদ দিয়ে জাতীয় ইতিহাস রচিত হতে পারে না: ধর্ম উপদেষ্টা

‘৮ বছরে জার্মানিতে ৮০০-এর বেশি মসজিদে হামলা’

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: ২০১৪ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত মোট আট বছরে জার্মানিতে ৮০০-এর বেশি মসজিদে হামলা হয়েছে বলে জানিয়ে একটি মানবাধিকার সংগঠন। ফেয়ার ইন্টারন্যাশনাল নামের এ মানবাধিকার সংগঠনটি জানিয়েছে, ‘বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই মসজিদ আক্রমণে জড়িত এমন জঘণ্য অপরাধগুলোর বিষয়ে সঠিকভাবে তদন্ত করা হয়নি।

বৃহস্পতিবার আনাদোলু এজেন্সির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এ মানবাধিকার সংগঠনটি জার্মানিতে প্রথম এমন একটি রিপোর্টিং সেন্টার প্রতিষ্ঠা করেছে, যার মাধ্যমে বিভিন্ন মসজিদে হামলার বিষয়ে তথ্য বিশ্লেষণ করা হয়। এ রিপোর্টিং সেন্টারের তথ্যানুসারে, ‘২০১৪ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত জার্মানিতে ৮৪০টি মসজিদে হামলা হয়েছে। এমনকি ভাঙচুর এবং মসজিদ ধ্বংসের হুমকিও দেয়া হয়েছে।

২০১৮ সালে এসব অপরাধের বিশদ বিশ্লেষণ থেকে জানা যায়, বেশিরভাগ হামলায় অপরাধীরা অজ্ঞাত রয়ে গেছে। এটা নব্য-নাৎসি বা বামপন্থী উগ্রপন্থীদেরকে মুসলিম উপাসনালয়গুলোর বিরুদ্ধে আরও আক্রমণ চালানোর জন্য উত্সাহিত করেছে।

২০১৮ সালে মসজিদের বিরুদ্ধে রেকর্ড করা ১২০ হামলার মধ্যে শুধুমাত্র ৯টি ক্ষেত্রেই অপরাধীদের চিহ্নিত করা সম্ভব হয়েছে। এ ধরনের ঘটনা চরম উদ্বেগের কারণ বলে জানিয়েছে ফেয়ার ইন্টারন্যাশনাল। এ সংস্থাটির রিপোর্টিং সেন্টার ব্র্যান্ডেইলিগ জানিয়েছে, কমপক্ষে ২০টি উগ্রবাদী আক্রমণের লক্ষ্য ছিলো মুসল্লিদের মৃত্যু বা বড় শারীরিক ক্ষতি করা। এসব হামলার ঘটনার মধ্যে আছে অগ্নিসংযোগের চেষ্টা করা।

তারা আরো জানিয়েছেন, এসব হামলার পরে সাধারণত পুলিশ অফিসাররা খুব দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে তদন্ত শুরু করেন। তবুও, আজ অবধি প্রায় কোনো ঘটনারই সমাধান করা যায়নি।

সূত্র : আনাদোলু এজেন্সি

এনটি


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ