আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশের বোর্ড পরীক্ষায় সাফল্যের শীর্ষে থাকা মাদরাসা জামিয়া ইসলাহুল উম্মাহ্য় ভর্তি চলছে।
এ বছর বেফাক বোর্ডে হিফজ বিভাগে মাদরাসাটির ৩ জন ছাত্র অংশগ্রহণ করে; যার মধ্যে একজন প্রথম স্থান অধিকার সহ বাকি দুইজন মুমতাজ হয়।
সাফল্যের এই ধারাবাহিকতা কিতাব বিভাগেও জিইয়ে রেখেছে তারা। কেননা কিতাব বিভাগে বোর্ড পরীক্ষায় ইবতেদাইয়্যাহ জামাতে অংশগ্রহণ করা ৫ জন ছাত্রের মধ্যে ৩ জন ছাত্র যথাক্রমে ৩য়, ৩৮ ও ৫৯ তম স্থান অর্জন করেন। মুমতাজ হন একজন।
আধুনিক শিক্ষার সমন্বয়ে একটি খালেছ দ্বীনি প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিত জামিয়া ইসলাহুল উম্মাহ্য় আপনার সন্তানকে ভর্তি করিয়ে দুনিয়ার সাফল্য এবং আখেরাতের কামিয়াবি হাসিল করুন।
সীমিত আসনে সম্পূর্ণ পৃথক ভবনে বালক-বালিকা শাখায় যেসব বিভাগে ভর্তি চলছে জামিয়া ইসলাহুল উম্মাহ্ মাদরাসায়ঃ
বালক শাখা-
*তাইসির থেকে নাহবেমীর পর্যন্ত
*প্লে -৪ র্থ শ্রেণি পর্যন্ত
*আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন হিফজুল কুরআন ও নাজেরা বিভাগ
বালিকা শাখা-
শরয়ী খাছ পর্দার সাথে সম্পূর্ণ পৃথক ভবনে;
*ইবতেদায়ী (পঞ্চম শ্রেণী) থেকে দাওরায়ে হাদিস (মাস্টার্স) পর্যন্ত।
*প্লে-৩য় শ্রেণি পর্যন্ত কিন্ডারগার্টেন
আপনার সন্তানকে কেন পড়াবেন এই প্রতিষ্ঠানেঃ
১। প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত অভিজ্ঞ শিক্ষক-শিক্ষিকামগুলীর মাধ্যমে উন্নত মশক ও তাজাবীদ সহ সম্পূর্ণ আধুনিক পদ্ধতিতে পবিত্র কুরআন পাঠদান।
২। নুরানী বিভাগেই ৩য় শ্রেণি পর্যন্ত বাংলা, ইংরেজি ও গণিতসহ সহীহ শুদ্ধভাবে পবিত্র কুরআন শরীফ পাঠদান।
৩। হাতের লেখা পরিচ্ছন্ন ও সুন্দর করার লক্ষ্যে নিয়মিত হাতের লেখা প্রদান।
৪। আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন ও অভিজ্ঞ হাফেজ সাহেবগণের মাধ্যমে হদর ও মশকের সাথে পূর্ণ কুরআনুল কারীম পাঠদান।
৫। ক্লাসের পড়া ক্লাসেই সম্পন্ন করা হয় (প্রাইভেট পড়ার কোন প্রয়োজন নেই)।
৬। স্বাস্থ্য ও রুচিসম্মত উন্নতমানের খাবার ও আবাসন ব্যবস্থা ।
৭। সার্বক্ষণিক সি.সি. ক্যামেরা দ্বারা মনিটরিং-এর ব্যবস্থা
৮। বালক-বালিকা উভয় শাখাতেই আবাসিক অনাবাসিক ডে-কেয়ার পদ্ধতিতে সকাল ৭টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত আপনার সন্তানকে এখানে পড়াতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।
সার্বিক যোগাযোগঃ ০১৮১৭৬৩৫৪৫৬, ০১৬২৫২১৯০২৭
-এটি